![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Tuberculosis Update: যক্ষ্মা রোগী সম্পর্কে তথ্য দিলেই পুরস্কার দেবে স্বাস্থ্য দফতর
অনেকেই বেসরকারি হাসপাতালে বা চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা করান। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তাঁদের তথ্য সরকারের কাছে পৌঁছয় না। সেই ফাঁকফোকড় বন্ধ করতে এই ঘোষণা
![Tuberculosis Update: যক্ষ্মা রোগী সম্পর্কে তথ্য দিলেই পুরস্কার দেবে স্বাস্থ্য দফতর The Department of Health announces the award as soon as it provides information about TB patients Tuberculosis Update: যক্ষ্মা রোগী সম্পর্কে তথ্য দিলেই পুরস্কার দেবে স্বাস্থ্য দফতর](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/07/24/082863e59aa7ab63bee06d0937dea121_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
সন্দীপ সরকার, কলকাতা: যক্ষ্মা (TB) রোগীদের তথ্য দিলে ওষুধ বিক্রেতা (Medicine Shop) ও ল্যাব কর্তৃপক্ষগুলি ৫০০ টাকা করে ইনসেনটিভ পাবে। যক্ষ্মা রোগীদের (TB) সঠিক তথ্য জানতে এবার এমনই ঘোষণা করল স্বাস্থ্য দফতর। সরকারের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে চিকিৎসক মহল।
যক্ষ্মা রোগী (TB Patient) সম্পর্কে তথ্য দিলেই পুরস্কারের ঘোষণা স্বাস্থ্য দফতরের (Department of Health)! রোগী সম্পর্কে তথ্য দিলেই মিলবে ৫০০টাকা! স্বাস্থ্যভবন (Swathya Bhawan) সূত্রে খবর, যক্ষ্মা নোটেবল ডিসিজের আওতায় পড়ে। যার অর্থ, কারও যক্ষ্মা হলে তা সরকারকে জানাতেই হবে।
অনেকেই বেসরকারি হাসপাতালে (Private Nursing Home) বা চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা করান। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তাঁদের তথ্য সরকারের কাছে পৌঁছয় না। সেই ফাঁকফোকড় বন্ধ করতে এর আগে যক্ষ্মা রোগীদের সম্পর্কে তথ্য দিলে বেসরকারি হাসপাতালে বা চিকিৎসকদের ইনসেনটিভের ঘোষণা করেছিল সরকার।
পাশাপাশি, তথ্য সংগ্রহের জন্য জয়েন্ট এফোর্ট এলিমিনেশন টিবি নামে বেসরকারি একটি সংস্থা দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সম্প্রতি সেই সংস্থার সঙ্গে চুক্তি শেষ হয়ে গেছে। ফলে বেসরকারি হাসপাতাল থেকে তথ্য সরকারের ঘরে পৌঁছচ্ছে না।
তাই এবার যক্ষ্মা রোগীদের (Tuberculosis Patient) সম্পর্কে তথ্য পেতে ওষুধ বিক্রেতা ও ল্যাব কর্তৃপক্ষগুলির জন্য ৫০০ টাকা করে পুরস্কারের ঘোষণা করা হল।
বেঙ্গল কেমিস্ট ড্রাগিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শঙ্খ রায়চৌধুরী জানিয়েছেন, আমরা নথি রাখি তা সরকার পাঠাব। সমস্যার কিছু নেই।
সরকারের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে চিকিৎসক মহল। ফুসফুস বিশেষজ্ঞ ধীমান গঙ্গোপাধ্যায়ের কথায়, পদক্ষেপ ঠিকই আছে । এই তথ্য জানা দরকার। তথ্য ছাড়া পরিকল্পনা হবে কি করে। ল্যাবগুলির নিজেদের উদ্যোগেই জানানো উচিত।
ইতিমধ্যেই এই সংক্রান্ত নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে বিভিন্ন জেলার মুখ্যস্বাস্থ্য আধিকারিক এবং কলকাতা ও হাওড়া পুরসভাকে।
আরও পড়ুন: WB Corona Cases: ওমিক্রন আবহে রাজ্যে ফের ঊর্ধ্বমুখী করোনা সংক্রমণ, কলকাতায় একদিনে আক্রান্ত ১৬১
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)