![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Uttarakhand Tunnel Rescue Operations: পাহাড়ে দাগ কাটতে ব্যর্থ যন্ত্র, সুড়ঙ্গ উদ্ধারকার্য চালাতে ভরসা হাতই, বড়দিনের আগে শেষ হবে তো?
Uttarakhand Tunnel Collapse: রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় সরকারের যৌথ সহযোগিতায় উদ্ধারকার্য চলছে ভেঙে পড়া সুড়ঙ্গে।
![Uttarakhand Tunnel Rescue Operations: পাহাড়ে দাগ কাটতে ব্যর্থ যন্ত্র, সুড়ঙ্গ উদ্ধারকার্য চালাতে ভরসা হাতই, বড়দিনের আগে শেষ হবে তো? Uttarakhand Tunnel Rescue Operations 41 labourers still stuck inside manual drilling to take place after repeated failure with machines Uttarakhand Tunnel Rescue Operations: পাহাড়ে দাগ কাটতে ব্যর্থ যন্ত্র, সুড়ঙ্গ উদ্ধারকার্য চালাতে ভরসা হাতই, বড়দিনের আগে শেষ হবে তো?](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/11/26/1a86b521ed13cb23daaddcba3f2948411700973667258338_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
দেহরাদূণ: যান্ত্রিক গোলযোগে দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে অপেক্ষা। উত্তরাখণ্ডের সুড়ঙ্গে ১৫ দিন ধরে আটকে ৪১ জন শ্রমিক। কবে সূর্যের আলো দেখতে পাবেন তাঁরা, বলা যাচ্ছে না নির্দিষ্ট। যান্ত্রিক গোলযোগে বার বার যেভাবে ব্যাহত হচ্ছে উদ্ধারকার্য, তাতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কাছে পৌঁছতে পৌঁছতে বড়দিনের উৎসব চলে আসতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন উদ্ধারকারীরা। (Uttarakhand Tunnel Rescue Operations)
রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় সরকারের যৌথ সহযোগিতায় উদ্ধারকার্য চলছে ভেঙে পড়া সুড়ঙ্গে। উদ্ধারকার্য চালাতে বহুমুখী পরিকল্পনাও করা হয়। কিন্তু তার সবক’টিই ব্যর্থ হয়েছে। উন্নত ড্রিল মেশিন চালিয়ে ধ্বংসস্তূপ সরাতে গেলে, কংক্রিটের কাঠামোয় লেগে ভেঙে গিয়েছে সেটিও। এমন পরিস্থিতিতে উদ্ধারকার্য দীর্ঘতর হতে পারে বলে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। (Uttarakhand Tunnel Collapse)
এ নিয়ে কোনও রাখঢাক করেননি বিদেশ থেকে উত্তরকাশী এসে পৌঁছনো, সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞ আর্নল্ড ডিক্স। সংবাদ সংস্থা পিটিআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “ড্রিলিং আপাতত বন্ধ। মেশিনও তীব্রতা সহ্য করতে পারছে না। বেশ কিছু ভাবনা রয়েছে আমাদের মাথায়। সকলকে অক্ষত এবং নিরাপদে বের করে আনাই আমাদের লক্ষ্য। পাহাড় কাটতে পারছে না ড্রিল মেশিন। বড়দিনের মধ্যে সকলকে উদ্ধার করে আনতে বিকল্প উপায় খোঁজা হচ্ছে।”
উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিংহ ধামি যদিও আশা জিইয়ে রেখেছেন। শনিবার সাংবাদিক বৈঠক করে জানান, রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় সরকার সবদিক খতিয়ে দেখছে। যত দ্রুত সম্ভব, শ্রমিকদের বের করে আনাই লক্ষ্য। যন্ত্রের সাহায্যে আপাতত তাই কোদাল-শাবল এবং উদ্ধারকারীদের শারীরিক শক্তির উপরই ভরসা করা হচ্ছে। রবিবার থেকে কোদাল চালিয়ে উদ্ধারকার্য শুরু হয়েছে। কিন্তু তাতে আরও বেশি দিন সময় লাগতে পারে।
কারণ কংক্রিটের সংস্পর্শে এসে যে ড্রিল মেশিনটি বিকল হয়ে গিয়েছে, তার ব্লেড এবং কিছু অংশ গেঁথে রয়েছে ধ্বংসস্তূপের মধ্যে। গোড়ায় সেগুলিকে বের করে আনতে হবে। আমেরিকা থেকে আনা ওই ড্রিল মেশিনটি শুক্রবার রাতে বিকল হয়ে যায়। পাওয়ার টুল দিয়ে ১০-১৫ মিটার পর্যন্ত ধ্বংসস্তূপ আপাতত সরানোর পরিকল্পনা রয়েছে। তার পর ধাপে ধাপে এগনো হবে আটকে পড়া শ্রমিকদের কাছে। তাতে বেশ কিছু দিন নয়, কয়েক সপ্তাহ লাগতে পারে বেল অনুমান করা হচ্ছে।
আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট এখন পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটস অ্যাপেও। যুক্ত হোন ABP Ananda হোয়াটস অ্যাপ চ্যানেলে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)