![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Father's Day : রাস্তায় বৃষ্টি মাথায় অনলাইন ক্লাসে মগ্ন যুবতী! মাথায় ছাতা ধরে বাবা; ভাইরাল ছবি
ভারী বৃষ্টির মধ্যেই ফুটপাথে বসে অনলাইন ক্লাস করতে দেখা গেল এক ছাত্রীকে। আর বৃষ্টির জল আটকাতে তার মাথার ওপর ছাতা ধরে বাবা। কর্ণাটকে এমনই একটি ঘটনার ছবি ভাইরাল হয়েছে।
![Father's Day : রাস্তায় বৃষ্টি মাথায় অনলাইন ক্লাসে মগ্ন যুবতী! মাথায় ছাতা ধরে বাবা; ভাইরাল ছবি Viral photo: Karnataka man holds umbrella over his daughter as she attends online class during rain by the road Father's Day : রাস্তায় বৃষ্টি মাথায় অনলাইন ক্লাসে মগ্ন যুবতী! মাথায় ছাতা ধরে বাবা; ভাইরাল ছবি](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/06/20/aac7665806dcf4e6bb028261c1913588_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
দক্ষিণ কন্নড় (কর্ণাটক) : করোনা অতিমারি শুধু স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বা অর্থনীতিতেই নয়, প্রভাব ফেলেছে শিক্ষা ব্যবস্থাতেও। দীর্ঘদিন স্কুল, কলেজ বন্ধ। যদিও অনলাইন ক্লাসের ব্যবস্থা চালু রয়েছে। কিন্তু, সব জায়গা থেকে তো আর অনলাইন ক্লাস সম্ভব নয়। কারণ, দেশের প্রত্যন্ত অনেক এলাকায় এখনও নেটওয়ার্ক সেরকম পাওয়া যায় না। যার ফল ভুগতে হচ্ছে দেশের একটা বড় সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রীকে। সেরকমই আরও একটি ঘটনা প্রকাশ্যে এল ভাইরাল ছবির মাধ্যমে।
কর্ণাটকের দক্ষিণ কন্নড় জেলার এরকমই একটা ছবি ভাইরাল হয়েছে । যেখানে এক ছাত্রীকে ভারী বৃষ্টির মধ্যেই অনলাইন ক্লাস করতে দেখা যাচ্ছে ফুটপাথে। আর বৃষ্টির জল আটকাতে তার মাথার ওপর ছাতা ধরে আছেন বাবা। ফাদার্স ডে-তে এই ছবি ইতিমধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
দক্ষিণ কন্নড় জেলার সুল্লিয়া তালুকের বলাক্কা গ্রামের ছাত্ররা জানিয়েছে, তাদের গ্রামে ভাল নেটওয়ার্ক পাওয়া যায় না। তাই প্রায়ই নেটওয়ার্কের জন্য গ্রামের বাইরে কোনও জায়গায় যেতে হয়।
একইভাবে ভাইরাল হওয়া ছবিতেও ওই ছাত্রীকে বাড়ির বাইরে বেরোতে হয়েছে। অতি বর্ষণের মধ্যেই খোলা জায়গায় ক্লাস করতে হচ্ছে তাকে। এই ছবিতেই প্রত্যন্ত এলাকার ছাত্র-ছাত্রীদের দুর্দশার ছবিটি সামনে চলে এসেছে।
উদিতা শ্যাম নামে দক্ষিণ কন্নড়ের ওই ছাত্রী এক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, আমি বিএ ডিগ্রির জন্য পড়াশোনা করছি। সুল্লিয়া তালুকের বলাক্কায় আমার বাড়ি। এখানে নেটওয়ার্ক থাকে না। এদিকে ইন্টারনেট ছাড়া অনলাইন ক্লাস করাও কঠিন। এই করোনা অতিমারিতে ৩০-৪০ জন ছাত্র-ছাত্রী এখানে চলে আসে। ক্লাস করে। বর্ষাকালেও আমরা সকাল ৯টা নাগাদ এখানে চলে আসি। দুপুর ১টা পর্যন্ত থাকি। আবার দুপুরের খাবার পর ২টো নাগাদ আসি। আমরা এখানে আসি, কারণ অন্য কোথাও আর নেটওয়ার্ক পাওয়া যায় না। এখানে BSNL পরিষেবা আছে। কিন্তু, খুব ধীরে চলে।
একই পরিস্থিতিতে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হচ্ছে এখানকার দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রীদেরও। কিন্তু, এত কিছু সত্ত্বেও তাদের উৎসাহে ভাটা পড়েনি।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)