এক্সপ্লোর
Advertisement
Suvendu Adhikary: বুধবার রাজ্যে নড্ডা, মমতার বিধানসভা কেন্দ্রের ভবানীপুর সফরের কর্মসূচি, দক্ষিণ কলকাতা থেকে ভবিষ্যত্ পদক্ষেপ জানাবেন শুভেন্দুও?
রবিবারই জেলার রাজনীতিতে শুভেন্দুর ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত তৃণমূল নেতা কণিষ্ক পাণ্ডা দাবি করেন, নন্দীগ্রামের বিধয়ক মুখ খুলবেন দক্ষিণ কলকাতা থেকে। তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল, বুধবার রাজ্যে আসছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা। মুখ্যমন্ত্রীর বিধানসভা কেন্দ্র অর্থাৎ দক্ষিণ কলকাতার ভবানীপুরে যাওয়ার কর্মসূচি রয়েছে তাঁর।
কলকাতা: শুভেন্দু অধিকারীর রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ধোঁয়াশা এখনও কাটেনি। সোমবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন পশ্চিম মেদিনীপুরে সভা করছেন, তখনই কলকাতার উদ্দেশে রওনা দেন শুভেন্দু। তবে সুকিয়া স্ট্রিটের বাড়িতে এলেও সেখানে ঢোকেননি তিনি।
সোমবার পশ্চিম মেদিনীপুরে দাঁড়িয়ে মমতা যখন বিজেপির উদ্দেশে বার্তা দিয়ে বলছেন, বিজেপি জেনে রাখো তৃণমূলকে কিনতে পারবে না যে কোনও সরকারকে কিনতে পারো, আমাদের পারবে না! তখন পাশের জেলা পূর্ব মেদিনীপুর থেকে কালো গাড়িতে কলকাতার উদ্দেশে রওনা দেন শুভেন্দু।
কিন্তু, শুভেন্দু অধিকারীর হঠাৎ কলকাতায় আসার কারণ কী? তাহলে কি কলকাতা থেকেই ভবিষ্যৎ পদক্ষেপ ঘোষণা করতে পারেন তিনি? এ নিয়ে শুরু হয়ে গেছে জল্পনা। রবিবারই জেলার রাজনীতিতে শুভেন্দুর ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত তৃণমূল নেতা কণিষ্ক পাণ্ডা দাবি করেন, নন্দীগ্রামের বিধয়ক মুখ খুলবেন দক্ষিণ কলকাতা থেকে। তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল, বুধবার রাজ্যে আসছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা। মুখ্যমন্ত্রীর বিধানসভা কেন্দ্র অর্থাৎ দক্ষিণ কলকাতার ভবানীপুরে যাওয়ার কর্মসূচি রয়েছে তাঁর।
এর দু’দিন আগে শুভেন্দুর কলকাতায় আসা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে বিভিন্ন মহলে। বিজেপি অবশ্য এনিয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলছে না।
গত সপ্তাহে কলকাতাতেই তৃণমূলের সঙ্গে শেষবার বৈঠকে বসেছিলেন শুভেন্দু। বৈঠকের পর তৃণমূলের তরফে দাবি করা হয়, সমস্যা মিটেছে। কিন্তু, পরদিনই তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়কে হোয়াটসঅ্যাপ করে শুভেন্দু জানিয়ে দেন, একসঙ্গে কাজ করা মুশকিল। এবার তাহলে শুভেন্দু কী করবেন? সেদিকেই নজর সকলের। এদিকে, শুভেন্দুর পর বেসুরো গাইতে শুরু করেছেন রাজ্যের আরেক মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। স্তাবকতা করলে নম্বর বাড়ে, এমনই মন্তব্য করে জল্পনা বাড়িয়েছেন তৃণমূল নেতা ও বনমন্ত্রী। শুভেন্দুর মতো রাজীবের সমর্থনেও, দলের নাম ছাড়া পোস্টার পড়তে শুরু করেছে কলকাতা থেকে জেলায়। এনিয়ে তৃণমূলকে কটাক্ষ করে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী বলেন বিরোধী হিসেবে আমরা ক্ষোভ জানাতাম। এখন দলের নেতারা ক্ষোভ উগরে দিচ্ছে। সিপিএম-কংগ্রেসকে গুঁড়িয়ে দিয়েছেন। এখন নিজের তৈরি অস্ত্রে নিজে বিদ্ধ। সাপের খেলা খেলছেন।
অন্যদিকে, নাম না করে তৃণমূল নেতা ও পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম কটাক্ষ করেন,ভোটের আগে মনে পড়ল সম্মান পাইনি!
রাজনীতি মানেই সম্ভাবনার শিল্প। রাজ্য রাজনীতিতেও এখন সম্ভাবনার সমাহার। কিন্তু, সেই সম্ভাবনার সামনে যে প্রশ্নচিহ্নগুলো রয়েছে, তা সরবে কবে? সেটাই দেখার।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
পুজো পরব
খবর
জেলার
জেলার
Advertisement