কোনও ভক্ত পুজো দিতে চাইলে, মূল গেটের পাশে একটি অস্থায়ী কাউন্টারে পুজোর সামগ্রী জমা দিতে পারবেন।
2/7
সব ছবি- বেলুড় মঠের ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে
3/7
তবে বেলুড়মঠের ওয়েবসাইটে অনলাইনে দুর্গাপুজো দেখা যাবে।
4/7
মন্দিরের পশ্চিম দিকের চাতালে হবে কুমারী পুজো। ভিড় এড়াতে থাকবে না কোনও জায়ান্ট স্ক্রিনের ব্যবস্থা।
5/7
স্বামী বিবেকানন্দের হাতে ১৯০১ সালে প্রথম দুর্গাপুজো হয় মঠ প্রাঙ্গণে। তারপর থেকে দীর্ঘদিন পুজো হয়েছে মূল মন্দিরের ভিতরে। ভিড় সামলাতে ২০০০ সাল থেকে মঠ প্রাঙ্গণে পুজোর আয়োজন শুরু হয়। এ বছর আবার মূল মন্দিরের ভিতরে হবে দুর্গাপুজো। প্রতি বছর বেলুড় মঠে কুমারীপুজো দেখতে ভিড় করেন ভক্তরা। এবার সেই কুমারীপুজোর জন্য বিশেষ আয়োজন করা হচ্ছে। বেলুড়মঠের তরফে জানানো হয়েছে, ছোট করে হবে কুমারী পুজো। সন্ন্যাসীরা নন, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেই পুজোস্থলে আসবে কুমারী।
6/7
মূল মন্দিরে হবে দুর্গাপুজো। পুজোর সময় মঠে সাধারণ মানুষের প্রবেশাধিকার থাকবে না। প্রসাদ বিতরণও করা হবে না।
7/7
করোনার জেরে ১৯ বছর পর রীতি বদল! ২০০০ সালের পর এই প্রথম বেলুড়মঠের মূল মন্দিরে হবে দুর্গাপুজো! মঠে প্রবেশাধিকার থাকবে না সাধারণ দর্শনার্থীদের! পুজোস্থলে সন্ন্যাসীদের প্রবেশাধিকারও সীমিত থাকবে। করোনাকালে দুর্গাপুজো নিয়ে মঙ্গলবার হাওড়া কমিশনারেটের কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে বেলুড়মঠ কর্তৃপক্ষ। বেলুড়মঠের তরফে জানানো হয়েছে, করোনাকালে ছোট করে দুর্গাপুজো হবে।