গোপীবল্লভপুরেও পাখির লড়াই হয় দুটি পাড়া বাজারসাই ও দক্ষিন সাইয়ের মধ্যে। সাই অর্থাৎ পাড়া।
2/7
দুটি দলের হয়ে যাঁরা এই পাখি লড়াই পরিচালনা করেন তাঁদের বলা হয় সেনাপতি। ঝুঁটি কাটার সঙ্গে মানমর্যাদা জড়িয়ে রয়েছে।
3/7
লড়াইয়ের দম বাড়াতে দেওয়া হচ্ছিল আখের রস। এভাবে একে একে পাখি এগিয়ে দিয়ে লড়াই এগিয়ে যায়।এবার শতাধিক পাখি লড়াইয়ের মঞ্চে এসেছিল। হেরে যাওয়া বুলবুলের ঝুঁটি কেটে তাদের ছেড়ে দিচ্ছিলেন সেনাপতি।
4/7
গোপীবল্লভপুরের গোস্বামীদের রাধাগোবিন্দ মন্দিরের কাছে চাঁদোয়া টাঙ্গিয়ে হয় পাখি যুদ্ধ। সম্মুখ সমরে থাকার সময় হাউসিদের হাতে ধরা পাকা কলার টুকরো দেখিয়ে রাগানো হয় পাখি দের।
5/7
উনিশ শতকের শহর কলকাতায় বুলবুল পাখির লড়াই দেখতে ছাতুবাবুর মাঠ নাহলে দয়াল মিত্তির বাগান বাড়িতে জুড়ি গাড়ি চড়ে সেকালের বাবুরা আসতেন। সেই বাবু কালচার কালের নিয়মে হারিয়ে গেছে। তবে রয়েছে গিয়েছে বুলবুলের লড়াই।
6/7
জঙ্গলমহলের বৈষ্ণবতীর্থ গোপীবল্লভপুরের আমজনতার লোকাচার, লোকবিশ্বাস। গোপীবল্লভপুরে পৌষ সংক্রান্তির দুপুরে এখনও বছরের একটা দিন বুলবুল পাখির লড়াই হয় আজও।
7/7
মোবাইল, ইন্টারনেটের যুগেও ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন বুলবুল পাখির লড়াই হারিয়ে যায়নি। এখনও চলে আসছে। বিরল এই পাখি লড়াই ঘিরে উন্মাদনা থাকে তুঙ্গে।মোবাইল, ইন্টারনেটের যুগেও ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন বুলবুল পাখির লড়াই হারিয়ে যায়নি। এখনও চলে আসছে। বিরল এই পাখি লড়াই ঘিরে উন্মাদনা থাকে তুঙ্গে।