তিনি আরও বলেন, কোভিডের কোনও ওষুধ নেই। ভ্যাকসিনও আবিষ্কার হয়নি। সর্দি কাশি হলে আগে যে ঘরোয়া ওষুধে সারিয়ে ফেলা যেত, সন্দেশেও তাই ব্যবহার করা হয়েছে।
2/6
বলরাম মল্লিক ও রাধারমণ মল্লিকের কর্ণধারের কথায়, “ভারতের খাদ্যাভ্যাসের কারণেই দেশের মানুষের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি। বার্গার খাওয়া দেশের থেকে এই দেশের মানুষ বেশি শক্তসমর্থ এবং রোগ প্রতিরোধেও সক্ষম। করোনার সঙ্গে লড়তে তাই প্রাচীন পন্থা ব্যবহার করে সন্দেশ তৈরি করা হয়েছে।”
3/6
শতাব্দী প্রাচীন এই ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান করোনার বাজারে যে সন্দেশ তৈরি করেছে, তাতে এক ফোঁটাও চিনি নেই। আছে ‘হিমালয়ান হানি’।
4/6
তুলসী, হলুদ, পিপল, দারচিনি, এলাচ সহ আরও ১১ রকমের সামগ্রী দিয়ে সন্দেশ তৈরি করেছে বলরাম মল্লিক ও রাধারমণ মল্লিক।
5/6
অতীতে বাঙালির হেশেলের যে সামগ্রী সর্দি, কাশির মতো অসুখে একেবারে প্রতিষেধকের কাজ করত, সেই তুলসী, হলুদ, পিপল, গোল মরিচকে সন্দেশে ফিরিয়ে আনল শতাব্দী প্রাচীন প্রতিষ্ঠান বলরাম মল্লিক ও রাধারমণ মল্লিক।
6/6
শেষ পাতে সন্দেশ, তার ওপর করোনার বাজারে যদি তা হয় ইমউনিটি বুস্টার, তাহলে তো আর কোনও কথাই নেই। বাঙালির রসনাতৃপ্তির সম্ভারে বলরাম মল্লিক ও রাধারমণ মল্লিক নিঃসন্দেহে একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান। বাঙালির বারো মাসের তেরো পাবনে এই প্রতিষ্ঠান এক কথায় ওয়ান স্টপ ডেস্টিনেশন। এবার করোনা যুদ্ধে ‘প্রতিষেধক’ বানিয়ে কার্যত তাক লাগিয়ে দিল বলরাম মল্লিক ও রাধারমণ মল্লিক।