এখন যাঁদের স্মার্টকার্ড আছে, শুধু তাঁরাই মেট্রোতে উঠতে পারবেন! টোকেন দেওয়া হবে না! নতুন করে এখন স্মার্টকার্ডও দেওয়া হবে না। এই পরিস্থিতিতে মেট্রো কর্তৃপক্ষ এমন একটি অ্যাপ তৈরির কথা ভাবছে, যা ব্যবহার করে স্মার্ট কার্ড গ্রাহকরা জানতে পারবেন, কোন মেট্রো রেকে কতজন যাত্রী রয়েছেন? কোন স্টেশনে কতজন অপেক্ষা করছেন? পাশাপাশি প্ল্যাটফর্মে ক’জন দাঁড়াবে, সেটাও নির্দিষ্ট করার চেষ্টা হচ্ছে। আপাতত সকাল ৮ থেকে রাত ৮ অবধি মেট্রো চলবে অফিস টাইমে দুটি মেট্রোর মধ্যে ফারাক থাকবে ১২ মিনিট। অন্য সময়ে ১৫ মিনিট।
5/12
রাজ্য সরকার তাতে সম্মতিও দিয়েছে।
6/12
ক্রাউড ম্যানেজমেন্টের ব্যাপারে রাজ্য পুলিশের সহায়তা চেয়েছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ।
7/12
কিন্তু, দমদম থেকে কবি সুভাষ পর্যন্ত গোটা রেকে মাত্র ৪৫০ জনই থাকবেন - এটা কীভাবে নিশ্চিত করা যাবে? কারণ, মেট্রোর তথ্যই বলছে, নোয়াপাড়া থেকে নিউ গড়িয়া - এক একটি রেকে ৮টা কামরা থাকে। যাত্রীদের বসার আসন ৩৮৪। কোভিড পরিস্থিতিতে সেই সংখ্যা কমিয়ে ১২৮ করা হচ্ছে। এর সঙ্গে কিছু লোক দাঁড়াতে পারবেন।
8/12
9/12
রেক পিছু সাড়ে চারশো মানুষকে পরিষেবা দেওয়ার ভাবনা আছে মেট্রোর।
10/12
রেক সংখ্যা ১০০ কিংবা তারও কম করা।
11/12
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কোভিড গাইডলাইনে, ৭ সেপ্টেম্বর থেকে মেট্রো চালুর ছাড় দেওয়া হলেও, এই নিয়ে তাড়াহুড়ো করতে চাইছে না মেট্রো এবং রাজ্য। তাই ফের মেট্রোয় যাতায়াতের জন্য মাঝ সেপ্টেম্বর অবধি অপেক্ষা করতেই হবে। প্রশ্ন হচ্ছে, পরিষেবা চালু হলেও সেক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে? নবান্ন সূত্রের খবর, মেট্রো কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, একটি রেকে সর্বোচ্চ ৪৫০ জন যাত্রী থাকলে করোনা দূরত্ব বিধি বজায় রাখা সম্ভব।
12/12
কলকাতা মেট্রো, এ শহরের লাইফ-লাইন! লক্ষ লক্ষ মানুষের রোজনামচার সঙ্গে জড়িয়ে মেট্রো! কিন্তু করোনা হানায় ২২ মার্চ থেকে থমকে আছে মেট্রোর চাকা! ৩৫ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার! করোনা সংক্রমণের স্রোত রুখতে বন্ধ করা হয়েছিল ট্রেন-মেট্রো পরিষেবা। অবশেষে আনলক ৪-এ মেট্রো চালুর ছাড়পত্র দিয়েছে কেন্দ্র। তা নিয়েই এদিন নবান্নে রাজ্য সরকারের সঙ্গে বৈঠক করে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। নবান্ন সূত্রের খবর, ১৪ কিংবা ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে কলকাতায় মেট্রো পরিষেবা চালু করার ব্যাপারে সম্মত দু’পক্ষই। মেট্রো চলতে পারে সকাল ৮ থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত।