By : ABP Ananda | Updated at : 28 Jul 2023 10:46 AM (IST)
শশার উপকারিতা
1/10
শরীরে জলের চাহিদা মেটাতে শশা কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। একটি শশায় প্রায় ৯৫ শতাংশ জল থাকে। দুর্বলতা কাটিয়ে দ্রুত সতেজ করে তোলে।
2/10
প্রতিদিন শরীরে যে সমস্ত ভিটামিনের প্রয়োজন বেশির ভাগই শশায় রয়েছে। এতে থাকা ভিটামিন এ, বি ও সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
3/10
ডায়াবেটিস প্রতিরোধেও শশা উপকারী। শশা এই সমস্যা প্রতিরোধ করে। শশায় থাকা বিশেষ উপাদান রক্তের কোলেস্টরলের মাত্রা কমায়।
4/10
শশার জলীয় অংশ দেহের বর্জ্য ও দূষিত পদার্থ বের করতে দারুণ কাজ করে। নিয়মিত শশা খেলে কিডনিতে সৃষ্ট পাথর গলে যেতে সহায়তা হয়। ইউরিনারি, ব্লাডার, লিভার ও প্যানক্রিয়াসের সমস্যার সমাধানে বেশ সাহায্য করে শশা।
5/10
শশায় আছে প্রচুর ভিটামিন সি, ম্যাগনিসিয়াম, সিলিকা, পটাসিয়াম ও ফাইবার। এগুলি শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। শশার উপাদান উচ্চ এবং নিম্ন রক্তচাপ দু’ই নিয়ন্ত্রণ করে।
6/10
এতে উচ্চমাত্রায় জল থাকে। নিম্নমাত্রায় ক্যালরি থাকে। ফলে দেহের ওজন কমাতে আদর্শ একটি ফল শশা।
7/10
কাঁচা শশা চিবিয়ে খেলে ভাল হজম হয়। এরেপসিন নামক অ্যানজাইমের জন্য দীর্ঘমেয়াদি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। আলসার, গ্যাস্ট্রাইটিস, অ্যাসিডিটির ক্ষেত্রেও উপকারী শশা।
8/10
শশায় প্রচুর পরিমাণে সিলিকা থাকে। গাজরের রসের সঙ্গে শশা রস মিশিয়ে খেলে দেহের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমবে। গেঁটেবাতের ব্যথাও কমে শশায়।
9/10
এতে উচ্চমাত্রায় জল থাকে। নিম্নমাত্রায় ক্যালরি থাকে। ফলে দেহের ওজন কমাতে আদর্শ একটি ফল শশা।
10/10
চোখের যত্নে শশার গুরুত্ব রয়েছে। শশা গোল করে কেটে চোখের পাতার ওপর রাখলে চোখের পাতায় জমে থাকা ময়লা অপসারিত হয়। পাশপাশি চুল ও নখের জন্যও এটি উপকারী। শশায় থাকা খনিজ চুল ও নখকে সতেজ ও শক্তিশালী করে। স্বাস্থ্য রক্ষার সঙ্গে ত্বক এবং চুলের জন্যও সমানভাবে উপকারী। অ্যাগজিমা সারাতে ও আটকাতেও বিশেষ উপকারী শশা।