এক্সপ্লোর
Cyclone Asani: সাইক্লোন নয়, স্বস্তি দিয়ে নিম্নচাপেই থামল অশনি

প্রতীকী ছবি
1/10

শেষ পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড় হয়ে উঠতে পারল না অশনি। অতি গভীর নিম্নচাপ হয়েই থেকে গেল বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া এই নিম্নচাপ। গত সপ্তাহে বঙ্গোপসাগরের উপর তৈরি হয়েছিল একটি নিম্নচাপ।
2/10

আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছিলেন ধীরে ধীরে শক্তি সংগ্রহ করতে পারে এই নিম্নচাপটি। পূর্বাভাস ছিল, সমুদ্র থেকে জলীয় বাষ্প শুষে আরও শক্তি বাড়াবে এই নিম্নচাপ। তারপর ২১ মার্চের মধ্যে সাইক্লোন পরিণত হবে এটি।
3/10

ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা থেকে আগেভাগেই তৈরি হয়েছিল আন্দামান প্রশাসন। নিম্নচাপের প্রভাবে আন্দামান-নিকোবর দ্বীপে কদিন প্রবল বর্ষণ হয়েছিল। সেই কারণে সেখানে একাধিক ত্রাণ শিবির তৈরি করা হয়েছিল। মোতায়েন হয়েছিল বিপুল পরিমাণ বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর জওয়ানও।
4/10

কিন্তু আশঙ্কা সত্যি হয়নি। শক্তি না বাড়ায় সাইক্লোনে পরিণত হতে পারেনি অশনি। তার বদলে মায়ানমার উপকূলে পৌঁছে গিয়েছে এটি। ইন্ডিয়া মেটেরোলজিক্যাল ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে মঙ্গলবার দুপুরে উত্তর আন্দামান সাগরের উপর দিয়ে উত্তর দিকে এগিয়েছে।
5/10

দুপুরের পরে মায়ানামার উপকূলে ঢুকেছে এটি। তখন এটি অতি-গভীর নিম্নচাপ। রেঙ্গুন বা ইয়াঙ্গন থেকে ২১০ কিলোমিটার পশ্চিম-দক্ষিণপশ্চিমে এবং আন্দামান থেকে ৪১০ কিলোমিটার উত্তর-উত্তরপূর্বে ল্যান্ডফল হয়েছে এটির।
6/10

এরপর মায়ানমারের মূল ভূখণ্ডে ঢুকতে পারে এটি। কিন্তু সমুদ্র থেকে স্থলভাগে পৌঁছে যাওয়ায় নতুন করে শক্তি সংগ্রহের রাস্তা প্রায় নেই। ফলে ধীরে ধীরে এটি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে বলে জানাচ্ছেন আবহাওয়বিদরা।
7/10

যখন এটি শক্তি হারিয়ে নিম্নচাপে পরিণত হবে, তখন এর হাওয়ার গতিবেগ হবে ৪৫ থেকে ৫৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। দমকা হাওয়ার গতিবেগ উঠতে পারে ৬৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা।
8/10

যদি এটি সাইক্লোনে পরিণত হতো তাহলে এটিই হতো এই বছরের প্রথম ঘূর্ণিঝড়। গত কয়েকটি বছরের অভিজ্ঞতার কারণে এবারও প্রথম থেকেই সাজ সাজ রব উঠেছিল প্রশাসনের অন্দরে। কিন্তু শেষপর্যন্ত সাইক্লোন না হওয়ায় স্বস্তির নিঃশ্বাস প্রশাসন থেকে স্থানীয় বাসিন্দা সকলেরই।
9/10

নিম্নচাপের প্রভাবে ইতিমধ্যেই আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে প্রবল বৃষ্টিপাত হয়েছে। ফলে এই মুহূর্তে আন্দামানে তেমন একটা ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই। ধীরে ধীরে বৃষ্টি কমার আশ্বাস দিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।
10/10

আপাতত কয়েকদিন আন্দামান সাগর ও বঙ্গোপসাগরের কিছু অংশে বিক্ষুব্ধ থাকবে সমুদ্র। ফলে মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে না যাওয়ার নির্দেশ আপাতত বহাল থাকবে। সাইক্লোনের আশঙ্কা এবং প্রবল বৃষ্টিপাতের কারণে সমুদ্রে যাওয়ার নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।-----ছবি: pixabay
Published at : 22 Mar 2022 08:54 PM (IST)
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
ব্যবসা-বাণিজ্যের
জেলার
জেলার
ক্রিকেট
Advertisement
ট্রেন্ডিং
