কোচবিহার দক্ষিণের তৃণমূল বিধায়ক মিহির গোস্বামী বলেছেন, "দলে গুরুত্ব নেই। তাই এতদিন প্রকাশ্যে আসেনি, অন্য দলে যাব কিনা শুভাকাঙ্খীদের সঙ্গে আলোচনা করব। দলে ফিরব কিনা সিদ্ধান্ত নিইনি।"
2/8
রাজ্যের দাপুটে নেতা ও মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীর রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে। মঙ্গলবার তৃণমূলের থেকে আলাদাভাবে নন্দীগ্রাম দিবস পালন করেছেন শুভেন্দু। নন্দীগ্রামের মাটি থেকে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করেছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক তথা নন্দীগ্রাম আন্দোলনের অন্যতম কারিগর শুভেন্দু অধিকারী। বলেন, নন্দীগ্রামের আন্দোলন কারও একার নয়। এখানেই থেমে থাকেনি বিষয়টি। বুধবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকেও গরহাজির থাকেন শুভেন্দু। ফলে আরও জোরাল হল তাঁর রাজনৈতিক ভবিষ্যত নিয়ে জল্পনা। শুভেন্দু নিজে কিছু না বলতে চাইলেও, বিজেপি এবং তৃণমূল নেতাদের একাংশের বক্তব্যে, তাঁর দলবদলের জল্পনা ক্রমশ বেড়েই চলেছে।
3/8
একা শুভেন্দুই নন। ভোট যতো এগিয়ে আসছে, দলবদলের সুর জোরাল হচ্ছে একের পর এক তৃণমূল বিধায়কের গলায়। সিঙ্গুরের তৃণমূল বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যকে সম্প্রতি বলতে শোনা গিয়েছে, "দরকারে অন্য দলে যোগ দিতে পারি।"
4/8
আরামবাগের তৃণমূল বিধায়ক কৃষ্ণচন্দ্র সাঁতরাকে বলতে শোনা গিয়েছে, "দু’বারের বিধায়ক, না জানিয়ে জেলা কমিটি তৈরি হল, গ্রহণযোগ্যতা নেই যাদের, তাদের পদ দেওয়া হল।"
5/8
ব্যারাকপুরের বিধায়ক শীলভদ্র দত্ত আবার বলেছেন, বাইরে থেকে রাজনীতি করা লোক, এবার বাইরে থেকে এসে যেসব জিজ্ঞাসাবাদ করছেন, আমার বিধানসভা কেন্দ্রে আমার লোকের থেকে যা জানতে চাইছেন, তাতে সম্মানহানি হচ্ছে, ২০-২২ বছরে এসে যে একদিনের জন্য রাজনীতি করেনি, সে আমায় জ্ঞান দেবে মানতে পারছি না।
6/8
এদিকে, বুধবারের মন্ত্রিসভার বৈঠকে শুভেন্দু অধিকারীর পাশাপাশি বুধবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে গরহাজির ছিলেন পর্যটনমন্ত্রী গৌতম দেব। উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ এবং বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়।
7/8
এর মধ্যে গৌতম দেব ও রবীন্দ্রনাথ ঘোষ করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন।
8/8
রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে, তাঁর এক সহায়ক ফোন ধরে বলেন, বনমন্ত্রী বৈঠকে ব্যস্ত। তিনি হাওড়াতেই আছেন।