উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছেন ১২ জন আপ বিধায়ক। ১৬ জন স্নাতক এবং মুখ্যমন্ত্রী সহ ২০ জন স্নাতকোত্তর।
2/7
সম্প্রতি ২১ জন বিধায়ককে সংসদীয় সচিব করা নিয়ে বিতর্কের পরিপ্রেক্ষিতে কেজরীবাল বলেন, তাঁর দলের বিধায়কদের ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে শুরু করে এমবিএ ডিগ্রি আছে। তাঁরা অন্য দলের বিধায়কদের মতো ‘অশিক্ষিত’ নন।
3/7
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবালের দাবি, তাঁর দলের বিধায়করা শিক্ষিত। তাঁদের য়োগ্যতা অনেক বেশি। কিন্তু নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামাই বলছে, ২৩ জন বিধায়ক স্কুলে পড়েছেন মাত্র। অনেকেই মাধ্যমিক পাশও করেননি। উপ মুখ্যমন্ত্রী মণীশ শিসোদিয়া সহ তিন বিধায়ক আবার ডিগ্রি কলেজে যাননি। তাঁরা ডিপ্লোমা করেছেন।
4/7
যে তিন বিধায়ক ডিপ্লোমা করেছেন, তাঁরা নিজেদের স্নাতক বলে উল্লেখ করেননি হলফনামায়। উপ মুখ্যমন্ত্রী সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে উল্লেখ করেছেন ভারতীয় বিদ্যা ভবন থেকে সাংবাদিকতার ডিপ্লোমা।
5/7
কিরারির বিধায়ক ঋতুরাজ গোবিন্দ অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেড থেকে হোটেল ম্যানেজমেন্টে ডিপ্লোমা করেছেন। ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপ্লোমা রয়েছে ছতারপুরের বিধায়ক কর্তার সিংহ তানবরের।
কিন্তু দেখা যাচ্ছে, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর এই দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা। উত্তম নগরের বিধায়ক নরেশ বলিয়ান, পটেল নগরের বিধায়ক হাজারি লাল চৌহান, ত্রিলোকপুরীর বিধায়ক রাজু ধিংগান এবং কলকাজির বিধায়ক অবতার সিংহ এইট পাশ করেছেন। সিলামপুরের বিধায়ক মহম্মদ ইশরাক আবার প্রাথমিক স্কুলের গণ্ডিটুকু পেরিয়েছেন।