ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ড- বর্তমানে যে কেউ সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের ছবি ও মন্তব্য পোস্ট করেন। কিন্তু জানেন কী, সোশ্যাল মিডিয়ায় ফটো পোস্ট করে শোঅফ করা একটা সময় আপনাকে হতাশ করে তুলতে পারে। (বিঃদ্রঃ এই বক্তব্য সমীক্ষার তথ্য অনুযায়ী। এবিপি আনন্দ এর সত্যতা যাচাই করেনি। কোনও কিছু অনুসরণ করতে চাইলে চিকিতসকের পরামর্শ নিন।)
2/7
আশা- ৩০-এর পর অন্যদের থেকে আশা কমাতে হবে। অন্যদের ওপর যত বেশি আশা করা হবে, হতাশা ও স্ট্রেসে ততটাই ভুগতে হবে। সবমিলিয়ে অন্যের ওপর নির্ভরতা একেবারেই বন্ধ করতে হবে।
3/7
বাজে ব্যাপারে সময় অপচয় নয়- খুশি থাকতে চাইলে অগ্রাধিকার বদলাতে হবে। অগভীর ও দায়বদ্ধতাহীন সম্পর্ক ও বন্ধুত্ব থেকে সরে আসতে হবে। সম্পর্কের ব্যাপারে গুরুত্ব দিতে হবে। সুস্থ ও গভীর সম্পর্কে গুরুত্ব দিলে সময়ের অপচয় তো বন্ধ হবেই, সেই সঙ্গে সঠিক সঙ্গীও পাওয়া যায়।
4/7
সঞ্চয়-আয় করছেন। তাই খরচ করুন। কিন্তু সেই সঙ্গে সঞ্চয় করতে ভুলবেন না। দুঃসময়ে ওই সঞ্চয় সহায় হবে। আর্থিক অভাব কোনও ব্যক্তিকে অবসাদগ্রস্ত করে তুলতে পারে। তাই সঞ্চয় শুরু করত হবে, যাতে দুঃসময়ে অন্যের ওপর নির্ভর না করতে হয়।
5/7
ফোকাস- নিজকে গুরুত্ব দিন। প্রায়শই অন্যজনকে খুশি করার চেষ্টা করতে হয়। কিন্তু ৩০-এর পর নিজেকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। যাতে কোনও কারণেই পরবর্তীকালে খেদ না করতে হয়।
6/7
স্বাস্থ্য- ৩০-এর পর বয়স ঢলতে শুরু করে। এর প্রথম প্রভাব পড়ে পরিপাক ক্ষমতার ওপর। চেহারার চমক কমতে শুরু করে। ওজনও বাড়তে পারে। ওজন বাড়লে স্ট্রেসও বাড়ে। তাই তরতাজা ও সক্রিয় থাকতে স্বাস্থ্যের ওপর নজর দিতে হবে।
7/7
৩০ বছরের পর শুধু শরীরেই নয় জীবনযাপনেও বদল আসে। ৩০-এর পরে হাসিখুশি থাকতে গেলে কয়েকটি বিষয়ে নজর দিতে হয়।