ইন্দোনেশিয়ার সামুদ্রিক বিশয় সংক্রান্ত সমন্বয়কারী মন্ত্রী লুহুত বিনসার পান্ডজৈতান বলেছেন, এই ঘটনায় প্ল্যাস্টিকের ব্যবহার হ্রাস সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরি হওয়া উচিত। একইসঙ্গে সমুদ্রকে রক্ষায় সরকারকে আরও কঠোর ব্যবস্থা নিতে উদ্যোগী করে তুলবে।
2/5
একটি গবেষণা অনুসারে গত জানুযারিতে সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, চিনের পর ২৬০ মিলিয়ন জনসংখ্যা বিশিষ্ট দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ায় চিনের পর বিশ্বের দ্বিতীয় প্ল্যাস্টিক-দূষণ বহুল দেশ। গবেষণা অনুসারে, প্রতি বছর এখানে প্রায় ৩.২ মিলিয়ন টন প্ল্যাস্টিকের বর্জ্য তৈরি হয় এবং এর মধ্যে ১.২৯ মিলিয়ন টন সমুদ্রে ছুঁড়ে ফেলা হয়। ছবি-এপি
3/5
ডব্লুডব্লুএফ ইন্দোনেশিয়ার সামুদ্রিক প্রাণী সংরক্ষণ কোঅর্ডিনেটর ডিওয়ি সুপ্রাপ্তি বলেছেন, যদিও তিমিটির মৃত্যুর প্রকৃত কারণ এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। কিন্তু যা দেখা গিয়েছে, তা যথেষ্টই উদ্বেগজনক। প্ল্যাস্টিকের কারণেই তিমিটির মৃত্যু ঘটে থাকতে পারে। ছবি-এপি
4/5
ওই আধিকারিক আরও বলেছেন, বন্য প্রাণ সংরক্ষণ গোষ্ঠী ডব্লুডব্লুএফ ইন্দোনেশিয়া এবং পার্কের সংরক্ষণ অ্যাকাডেমির গবেষকরা তিমিটির পাকস্থলিতে প্রায় ৫.৯ কেজি ওজনের প্ল্যাস্টিক বর্জ্য দেখতে পান। ওই বর্জ্যগুলির মধ্যে ছিল ১১৫ টি প্ল্যাস্টিকের কাপ, ২৫ টি প্ল্যাস্টিকের ব্যাগ, দুটি ফ্লিপ-ফ্লপ, একটি নাইলনের বস্তা এবং এক হাজারের বেশি অন্যান্য প্ল্যাস্টকের টুকরো। ছবি-এপি
5/5
ইন্দোনেশিয়ায় উদ্ধার হল একটি তিমির মৃতদেহ। কিন্তু তার পাকস্থলিতে যে জিনিস পাওয়া গেল তা দেখে সকলের চক্ষু চড়কগাছ হয়ে উঠেছে! প্ল্যাস্টিকের কাপ থেকে শুরু করে বোতল, ব্যাগ ও প্ল্যাস্টিকের টুকরো পাওয়া গেল ওই তিমির পেটে। কাপোটা দ্বীপের কাছে ওয়াকাটোবি ন্যাশনাল পার্কের কাছে ৩১.১৭ ফুট লম্বা ওই তিমির দেহ পাওয়া যায়। তার পাকস্থলিতে বিপুল পরিমাণ প্ল্যাস্টিক বর্জ্য পাওয়ার কথা জানিয়েছএন পার্কের আধিকারিকরা। এই ঘটনা সরকারি আধিকারিক ও পরিবেশবিদদের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে। ন্যাশনাল পার্কের প্রধান হ্যারি স্যান্টোসো বলেছেন, গত সোমবার রাতে উদ্ধারকারীরা তিমির দেহটি দেখতে পান। পরে সেখানকার গ্রামবাসীরা তিমির দেহ সমুদ্রের ধারে নিয়ে এসে রাখেন। ছবি-এপি