তৃণমূলের এই ব্রিগেড সমাবেশে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দলে দলে মানুষ এসেছেন।মঞ্চে রয়েছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবেগৌড়া। সমাবেশে বিজেপি-বিরোধী বার্তা দিয়েছেন বিরোধী নেতারা।
2/10
গুজরাতের নির্দল বিধায়ক জিগনেশ মেভানি সমাবেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেছেন, দেশ এই সময় অভূতপূর্ব সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। বিজেপি ও আরএসএস-কে হারাতে সমস্ত বিরোধীদলকে একজোট হতে হবে।
3/10
ইউনাইটেড ইন্ডিয়া সমাবেশে রাষ্ট্রীয় লোকদল (আরএলডি) নেতা জয়ন্ত চৌধুরীও বক্তব্য রাখেন। তিনি নোট বাতিল ও ফসল বিমা যোজনার মতো মোদি সরকারের কর্মসূচীকে ব্যর্থ বলে দাবি করেন।
4/10
সমাবেশে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবাল, ডিএমকে নেতা এমকে স্ট্যালিন, সমাজবাদী পার্টি প্রধান অখিলেশ যাদব, কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী এইচডি কুমারস্বামী, অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী এম চন্দ্রবাবু নাইডু, জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাও বক্তব্য রেখেছেন।
5/10
সমাবেশে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার নেতা হেমন্ত সোরেন বলেছেন, যেভাবে এনডিএ সরকার দেশ চালাচ্ছে, তা খুবই বিপজ্জনক। সোরেন ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।
6/10
সমাবেশে কংগ্রেসের রাজ্যসভা সাংসদ অভিষেক মনু সিংভি বলেছেন, মেঘ কাটছে এবং রাজনৈতিক দলগুলির রামধনু তৈরি হচ্ছে। বিরোধী দলগুলির হাত মেলানোর উপযুক্ত সময় এসেছে বলেও তিনি মন্তব্য করেছেন।
7/10
তৃণমূল কংগ্রেসের এই সমাবেশে উপচে পড়েছে মানুষের ভিড়। ব্রিগেডে জনজোয়ার। মঞ্চে সঞ্চালনার কাজ হাতে তুলে নেন স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
8/10
প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অরুণ শৌরির সমাবেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপিকে আক্রমণ করে বলেছেন, এর আগে দেশের আর কোনও সরকার এত মিথ্যে কথা বলেনি। এই সরকারের আগে এভাবে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে দুর্বল করাও হয়নি।
২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনের আগে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে আজ কলকাতার ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে সুবিশাল সমাবেশ। দেশের বিভিন্ন বিরোধী নেতারা এই সমাবেশে যোগ দিয়েছেন। তাঁরা কেন্দ্রের বিজেপি সরকার তথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন।