অনেক সময়ই বিটকয়েন সমাজবিরোধী ও জঙ্গিমূলক কাজকর্মে ব্যবহার করা হয়। সুতরাং ভার্চুয়াল কারেন্সিতে বিনিয়োগ করার ইচ্ছে থাকলে এই সমস্ত কিছু মাথায় রেখে তবেই মাঠে নামা উচিত।
2/8
বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেনকারীদের আইনি ও আর্থিক ঝুঁকি নিতে হয়। কারণ, এই কারেন্সি নিয়ে সমস্যার সমাধানের জন্য কোনও আইনি সংস্থান নেই।
3/8
এই কারেন্সি কোনও কেন্দ্রীয় সংস্থার নিয়ন্ত্রিত নয়। তাই গ্রাহকের টাকা ডুবলে বা কোনও বিবাদ বাঁধলে তা নিষ্পত্তির কোনও ব্যবস্থা নেই। এক্ষেত্রে কোনও আইনি সাহায্য মিলবে না।
4/8
যেহেতু বিটকয়েন ভার্চুয়াল কারেন্সি, তা বাড়িতে বা পকেটে রাখা যায় না, সেহেতু ইন্টারনেট কারেন্সি হওয়ার জন্য তা সহজেই হ্যাক করা যেতে পারে।
5/8
গত সপ্তাহে অরুণ জেটলিও বলেছিলেন, ভারত সরকার ডিজিটাল কারেন্সি বা বিটকয়েনের ব্যবহারে কোনওরকম বৈধতা দেওয়া হয়নি।
6/8
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, কোনও কোম্পানিকেই বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেনের জন্য লাইসেন্স বা অনুমতি দেওয়া হয়নি। সুতরাং কোনও সংস্থা এই ধরনের ব্যবসা চালালে তার দায় কোনওভাবে সরকারের নয়।
7/8
বিটকয়েন এক ধরনের ডিজিটাল কারেন্সি। সাধারণভাবে একে ইন্টারনেট কারেন্সি বা ক্রিপ্টো কারেন্সি বলা হয়। এই কারেন্টি বাড়িতে বা পকেটে রাখতে পারেন না। কারণ, এটি কোনও নোট বা কয়েন নয়। বিটকয়েন শুধুমাত্র অনলাইনেই ব্যবহার করা যায়।
8/8
ডিজিটাল কারেন্সি বিটকয়েনের দাম বাড়তে বাড়তে ১৮০০০ ডলার অর্থাত ১১.৭০ লক্ষ টাকাতে পৌঁছে গিয়েছে। বিটকয়েনের এই রমরমা কারবার নিয়ে ভারতের বিজার্ভ ব্যাঙ্ক উদ্বেগ ব্যক্ত করেছে এবং ভারতীয়দের জন্য কিছু সতর্কবার্তাও জানিয়েছে।