একবার গোয়ায় এক চিত্রাভিনেতার মেয়ে হারিয়ে গিয়েছিল। তাকেও খুঁজে দেন রাজেশ। এখন মুম্বইয়ের সব থানায় নিখোঁজ ডায়েরি হলেই তাঁকে খবর দেওয়া হয়
2/10
অত্যাধুনিক প্রযুক্তিও ব্যবহার করেন এই পুলিশ আধিকারিক। তিনি একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ তৈরি করেছেন। কেউ নিখোঁজ হলেই সেই গ্রুপে বিস্তারিত তথ্য দিয়ে দেন রাজেশ। এতে তাঁর কাজে সুবিধা হয়
3/10
বিভিন্ন রাজ্যের পুলিশ আধিকারিক, সাধারণ মানুষের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন রাজেশ। এর ফলে নিখোঁজ ব্যক্তিদের সন্ধান পেতে সুবিধা হয় তাঁর
4/10
গোপনে কাজ করার জন্য পুলিশের পোশাক পরেন না রাজেশ। তিনি সরকারি গাড়িও ব্যবহার করেন না। ট্রেনে-বাসে বা হেঁটে বিভিন্ন জায়গায় যান
5/10
গত পাঁচ বছরে তাঁর কাছে যতজনের নিখোঁজ হওয়ার খবর এসেছে, তাঁদের প্রত্যেককে খুঁজে বার করেছেন রাজেশ
6/10
বিশেষ করে নিখোঁজ শিশুদের উদ্ধার করার উপর জোর দেন রাজেশ
7/10
সে বছর একটি নিখোঁজ শিশুকে খুঁজে বার করে তার মায়ের কাছে পৌঁছে দেন রাজেশ। সন্তানকে ফিরে পেয়ে মায়ের আবেগ দেখে এই পুলিশ আধিকারিকও আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন। এরপরেই নিখোঁজ ব্যক্তিদের উদ্ধার করাকেই জীবনের একমাত্র লক্ষ্য বলে ঠিক করে ফেলেন
8/10
২৮ বছর ধরে পুলিশে চাকরি করছেন রাজেশ। প্রথম ২৩ বছর তিনি নেহাতই কর্তব্যের খাতিরে নিখোঁজ ব্যক্তিদের সন্ধান করতেন। কিন্তু ২০১১ সালের একটি ঘটনা তাঁর জীবন বদলে দিয়েছে
9/10
মহারাষ্ট্রের পুলিশ আধিকারিক রাজেশ পাণ্ডেকে নিখোঁজ ব্যক্তিদের খুঁজে বার করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। সেই কাজে চূড়ান্ত সফল তিনি
10/10
মালাদ থানার এই আধিকারিক এখনও পর্যন্ত ৪৭৫ জনকে খুঁজে বার করেছেন