অন্যদিকে, এদিন আরেকটি জঙ্গি হামলায় ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে পাকিস্তানে। দ্বিতীয় হামলাটি হয়েছে উত্তর-পশ্চিম পাকিস্তানের অশান্ত খাইবার-পাখতুনখোয়া প্রদেশে।
2/8
মৃতদের অধিকাংশ হল সংখ্যালঘু শিয়া মুসলিম সম্প্রদায়ভুক্ত। এছাড়া, ৩ জন শিখও এদিনের বিস্ফোরণে মারা যান। এখনও পর্যন্ত কোনও জঙ্গিগোষ্ঠী এই হামলার দায় স্বীকার করেনি। তবে, সন্দেহের আঙুল উঠছে তালিবানের দিকেই।
3/8
খবরে প্রকাশ, জঙ্গি হামলায় ৩২ জন মারা যান। আহত হন আরও ৪০ জন। জানা গিয়েছে, এদিন শক্তিশালী আইইডি বিস্ফোরণ ঘটায় জঙ্গিরা। পুলিশের দাবি, জনবহুল বাজার এলাকায় একটি বাইকের মধ্যে বিস্ফোরক রাখা ছিল।
4/8
হামলার তীব্র নিন্দা করেছে ভারত। এদিন বিদেশমন্ত্রকের তরফে এক বিবৃতি পেশ করে বলা হয়েছে, এই কাপুরুষোচিত হামলার তীব্র নিন্দা করা হচ্ছে। হামলাকারীদের যোগ্য বিচার হওয়া উচিত।
5/8
হামলার তীব্র নিন্দা করেছেন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। টুইটারে তিনি নিহত নাগরিক ও পুলিশকর্মীদের জন্য শোকজ্ঞাপন করেন। হামলার নিন্দা করেছে চিনের বিদেশমন্ত্রক। পাকিস্তানকে তারা বলেছে, সেখানে বসবাসকারী চিনা নাগরিকদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে।
6/8
করাচির পুলিশ প্রধান জানান, কনস্যুলেটে ঢোকার আগেই জঙ্গিদের হত্যা করা হয়। জঙ্গিদের কাছ থেকে ৯টি হ্যান্ড গ্রেনেড, কালাশনিকভ রাইফেল, প্রচুর পরিমাণ কার্তুজ ও বিস্ফোরক উদ্ধার হয়েছে। এছাড়া, খাদ্যসামগ্রী ও ওষুধও মিলেছে।
7/8
হামলার দায়স্বীকার করেছে বালোচ লিবারেশন আর্মি। তারা জানিয়েছে, বালোচিস্তানে কোনওপ্রকার চিনা আগ্রাসন বরদাস্ত করা হবে না। প্রসঙ্গত, চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডরের অন্যতম অংশ হল এই প্রাকৃতিক সম্পদ পরিপূর্ণ বালোচিস্তান।
8/8
শুক্রবার পাকিস্তানের করাচিতে চিনা দূতাবাসে তিন সশস্ত্র আত্মঘাতী জঙ্গি হামলা চালায়। ২ পুলিশকর্মী ও ২ সাধারণ নাগরিক মারা যান। পরে, নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে খতম হয় তিন জঙ্গিও।