সরিস্কা জাতীয় উদ্যান, প্রকৃতিকে প্রাণ ভোরে উপভোগ করতে চাইলে, এই অভয়ারণ্য হওয়া উচিত্ আপনার পছন্দের অন্যতম গন্তব্য দিল্লি থেকে ২০০ কিমি দূরে অবস্থিত, এখানে যেতে লাগে ৪ ঘন্টা ৩০ মিনিট
2/9
জিম করবেট ন্যাশনাল পার্ক, পাহাড় এবং জঙ্গলের এক অদ্ভূত মিশেল, দিল্লি থেকে খুব সহজেই পৌঁছে যাওয়া যায় এই জায়গায়। এই ন্যাশনাল পার্কের মধ্যে দুটি জায়গায় প্রধান আকর্ষণের কেন্দ্র। বিজরানি রেঞ্জ এবং ধিকালা। এখানে সকাল বেলাটা ঘুরে নিন খোলা জিপে চেপে। দুপুরে হাতির পিঠে চেপে উপভোগ করুন প্রকৃতিকে। দিল্লি থেকে এর দূরত্ব ২৩৭ কিমি, সময় লাগে ৫ ঘন্টা ১০ মিনিট
3/9
শান্তিনিকেতন, কলকাতা থেকে মাত্র ৩ ঘন্টা ২৫ মিনিটের দূরত্বে কোপাই নদীর তীরে অবস্থিত শান্তিনিকেতন। সামান্য দুদিনের ছুটিতে মনের একটু পরিবর্তনের জন্যে এর চেয়ে ভাল গন্তব্য আর নেই। ট্রেনে করে বা গাড়ি ভাড়া করে পৌঁছে যাওয়া যায় এখানে
4/9
পুদুচেরী ফরাসি ঔপনেবিশকদের এই জায়গায় গেলে আপনারা অবশ্যই যাবেন সেখানকার জনপ্রিয় অরবিন্দ আশ্রম বা অরোভিল-এ। সেখানে ঋষি অরবিন্দর বেদীর পাশে বসলে মনের সমস্ত অস্থিরতা দূর হবেই
5/9
বেঙ্গালুরু থেকে মাত্র ২৬৮ কিমি দূরে, যেতে লাগে ৫ ঘন্টা
6/9
কুর্গ, ভারতের স্কটল্যান্ড হিসেবে পরিচিত এই জায়গা। আর আপনি যদি দীর্ঘদিন ধরে শুধু আপনার নিজের ভাবনাকে সঙ্গী করে কোথাও বেড়াতে যেতে চান, তাহলে এরচেয়ে ভাল আর কোনও জায়গা নেই।
7/9
মাথেরান, পাহাড়ে ঘেরা এই ছোট্ট শৈল শহর পর্যটকদের অন্যতম পছন্দের গন্তব্য। এই শহর এখনও পুরনোও ঐতিহ্যকে ধরে রেখেছে প্রতিটি কোনায় কোনায়। ৮৩ কিমি দূরত্বে, মুম্বই থেকে এই জায়গায় পৌঁছতে লাগে ২ ঘন্টা ৪ মিনিট।
8/9
দীর্ঘদিন অবধি মুম্বইবাসীদের অন্যতম পছন্দের পর্যটন কেন্দ্র ছিল লোনাভোলা, খান্ডালা, পঞ্চগনি, মহাবালেশ্বর। এখন এই তালিকায় যোগ হয়েছে আরও একটি নাম, কাশিদ। কাশিদে, বিশাল বড় ধান খেত, নীল সমুদ্র, সাদা বালি, পাহাড়, ঝর্না, ছোট নদী সবই আছে। প্রকৃতিকে যেন তুলি দিয়ে কেউ এঁকেছে এখানে। মুম্বই থেকে ১৬০ কিমি দূরত্বে, ৩ ঘন্টা ৩০ মিনিট লাগে যেতে। মুম্বই থেকে সোজা ট্যাক্সি ধরে চলে যাওয়া যায় এই কাশিদে।
9/9
নতুন নতুন জায়গাকে আবিষ্কার করার মধ্যে আছে এক অপরিসীম আনন্দ। আর সেই আনন্দ মানুষকে ভুলিয়ে দেয় জীবনের প্রতিমুহূর্তের ক্লান্তিকে।