অনেকেই ভাবেন শীতকাল, তাই সানস্ক্রিন লোশান ব্যবহার করার দরকার নেই। কিন্তু ধারণাটা সম্পূণ ভুল। শীতকালে রোদের তাপ খুব বেশি থাকে। বাইরে বেরোলে রোদের তাপ শুষ্ক ত্বকে আরও বেশি প্রভাব ফেলে। তাই বাইরে বেরোলে অবশ্যই অন্তত এসপিএফ ১৫ যুক্ত সানস্ক্রিন লোশান ব্যবহার করা উচিত্। যদি এসপিএফ আর একটু বেশি হয় তাহলে ভাল। শুধু মুখে নয়, হাত বা শরীরের যে যে অংশ খোলা থাকবে সে সব অংশেও লাগান সানস্ক্রিন লোশান।
2/7
শুধু ত্বকের যত্ন নিলেই হবে না। ঠোঁটের কথাও মনে রাখতে হবে। শীত কালে শুষ্ক, ফাটা ঠোঁটের সমস্যায় সকলেই ভোগেন। তাই লিপ জেল বা লিপ গ্লস ব্যবহার করা উচিত্। পেট্রোলিয়াম জেলিও ব্যবহার করা যেতে পারে
3/7
ত্বক হাল্কা ফেস ওয়াশ দিয়ে ধোবেন, সাবান ব্যবহার করবেন না, তাহলে চামড়া আরও শুষ্ক হয়ে যাবে
4/7
শীতে ত্বক বেশি শুষ্ক হয়ে যায়। তাই ত্বককে ময়শ্চারাইজ করা প্রয়োজন। অয়েল বেসড ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করে, ত্বককে বারংবার ময়শ্চারাইজ করলে, ত্বক মোলায়েম ও নরম থাকে।
5/7
শীতে গরম জলে স্নান করেন প্রায় প্রত্যেকেই। কিন্তু জানেন কি গরম জল ত্বকের আর্দ্রতা কমিয়ে দেয়। তাই গরম জলে মুখ কখনওই ধোয়া উচিত্ নয়।
6/7
শীতকালে মরা চামড়ার কারণে ত্বক নির্জীব হয়ে যায়। শুষ্ক ত্বকেই এই সমস্যা বেশি হয়। তাই সপ্তাহে একদিন এক্সফোলিয়েশন করা ভীষণই প্রয়োজন।
7/7
শীত আসতে আর কয়েক দিন। হেমন্তের বাতাসে ঠান্ডা ঠান্ডা ভাব। ত্বকেও একটু একটু টান ধরছে। তৈলাক্ত ত্বকই এই সময় বেশি শুষ্ক হয়ে যায়। আর ত্বক যদি এমনিই শুষ্ক হয়, তাহলেতো ভাবনাই নেই। শীতে সেই ত্বকের হাল আরও খারাপ হতে থাকে। তাই শুরু থেকেই যত্ন নেওয়া উচিত্ সকলের, জেনে নেওয়া যাক শীতের শুরুতে ত্বকের যত্ন নেওয়ার কয়েকটি টিপস