![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Chandrayaan-3: ফের বিপদসঙ্কুল এলাকাতেই অবতরণের সিদ্ধান্ত, কেন এই ভাবনা ইসরোর?
Chandrayaan-3 Landing: বিজ্ঞানীরা বলছেন, অবতরণের সময় চন্দ্রযানের গতিবেগ হতে হবে সেকেন্ডে ২ মিটারের কম। সমান্তররাল গতিবেগ হবে সেকেন্ডে হাফ মিটারের কম।
![Chandrayaan-3: ফের বিপদসঙ্কুল এলাকাতেই অবতরণের সিদ্ধান্ত, কেন এই ভাবনা ইসরোর? Chandrayaan-3 Isro decide to land in the dangerous area, why this decision Chandrayaan-3: ফের বিপদসঙ্কুল এলাকাতেই অবতরণের সিদ্ধান্ত, কেন এই ভাবনা ইসরোর?](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/08/20/273449b339084c34d875525abe66493f1692496417907223_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: অবতরণের সময় যেখানে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিল চন্দ্রযান-২ (Chandrayaan-2), সেই দক্ষিণ মেরুই (South Pole) কেন পাখির চোখ এবারও? কী আছে চাঁদের (Moon) আন্টার্কটিকায়? সেখানে সফট ল্যান্ডিং কতটা বিপদসঙ্কুল?
চাঁদে অবতরণ ইতিহাস
২০১৯ সালের ৭ সেপ্টেম্বর চাঁদের দক্ষিণ মেরুর কাছে ‘চন্দ্রযান-২’ থেকে অবতরণের চেষ্টা করেছিল ল্যান্ডার বিক্রম। কিন্তু সফল হয়নি। পেটের মধ্যে রোভার প্রজ্ঞানকে নিয়ে আছড়ে পড়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছিল।
গোটা দেশের আশা-আখাঙ্খা শেষ হয়ে গিয়েছিল।পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের মধ্যে যত দিন চন্দ্রযান-৩ ছিল, তত দিন ধাপে ধাপে তার কক্ষপথ এবং গতি বৃদ্ধি করা হয়েছে। কিন্তু চাঁদের দেশে উলটপুরাণ। সেখানে এক দিকে যেমন গতি কমাতে হয়েছে, তেমনি অন্য দিকে ধাপে ধাপে বৃহত্তর থেকে ক্ষুদ্রতর কক্ষপথে পৌঁছেছে চন্দ্রযান-৩।
বিজ্ঞানীদের মত
বিজ্ঞানীরা বলছেন, অবতরণের সময় চন্দ্রযানের গতিবেগ হতে হবে সেকেন্ডে ২ মিটারের কম। সমান্তররাল গতিবেগ হবে সেকেন্ডে হাফ মিটারের কম। আপাতত এই দুই গতিবেগ নিয়ন্ত্রণই চ্যালেঞ্জ ইসরোর কাছে।
আরও পড়ুন, গতি কমানোর প্রক্রিয়া শেষ, চাঁদের মাটি ছুঁতে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি নিচ্ছে বিক্রম ল্যান্ডার
অবতরণের জায়গার একাধিক ছবি আগেই পাঠিয়েছে চন্দ্রযান। সেই সব ছবি বিশ্লেষণ করে বাছা হবে অবতরণের ঝুঁকিহীন জায়গা। নামার জায়গাটা কতটা ঝুঁকিহীন সেটা দেখবে হ্যাজার্ডস ক্যামেরা।
কেন ব্যর্থ স্থানই ফের লক্ষ্য?
কিন্তু যে দক্ষিণ মেরুতে ব্যর্থতাই বেশি, আবার সেই দক্ষিণ মেরুই কেন? ইসরোর পাশাপাশি, অন্য দেশগুলিও চন্দ্র অভিযানে কেন বার বার পাখির চোখ করে এই দক্ষিণ মেরুকে? কারণ, বিজ্ঞানীদের আশা, এই অংশে প্রাণের অস্তিত্বের জন্য উপযোগী সম্পদ পাওয়া যেতে পারে। অনুমান, চাঁদের এই অংশে জল এবং অন্যান্য একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ লুকিয়ে রেখেছে চাঁদের বুড়ি।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)