Vijay Hazare Trophy: বিজয় হাজারে ট্রফির ঘোষিত বাংলা দলে শামি, নেতৃত্বে অভিমন্যু ঈশ্বরণ
Bengal Squad: বাংলা দল তাঁদের বিজয় হাজার ট্রফির অভিযান শুরু করতে চলেছে আগামী ২৪ ডিসেম্বর বিদর্ভের বিরুদ্ধে। রাজকোটে সেই ম্য়াচটি খেলা হবে।

কলকাতা: বিজয় হাজারে ট্রফির জন্য বাংলা দল ঘোষণা করল ক্রিকেট অ্য়াসোসিয়েশন অফ বেঙ্গল। ১৭ সদস্য়ের দল ঘোষণা করা হয়েছে। এই দলের নেতৃত্ব দেবেন অভিমন্যু ঈশ্বরণ। দলে সুযোগ মিলেছে বাংলার অনূর্ধ্ব ১৯ অধিনায়ক চন্দ্রহাস দাসের। এছাড়া অনূর্ধ্ব ২৩ দলের হয়ে ভাল পারফর্ম করা উইকেট কিপার ব্যাটার সুমিত নাগকেও দলে নেওয়া হয়েছে। মহম্মদ শামি পেস অ্য়াটাকে নেতৃত্ব দেবেন। এছাড়া আকাশ দীপ, মুকেশ কুমার তো রয়েইছেন। এছাড়া তরুণ পেসার পেসার রবি কুমারকেও রাখা হয়েছে দলে।
বাংলা দল তাঁদের বিজয় হাজার ট্রফির অভিযান শুরু করতে চলেছে আগামী ২৪ ডিসেম্বর বিদর্ভের বিরুদ্ধে। রাজকোটে সেই ম্য়াচটি খেলা হবে। গ্রুপ বি-তে রয়েছে বাংলা দল। তাদের পরের ম্য়াচগুলো রয়েছে ২৬ ডিসেম্বর বঢোদরা, ২৯ ডিসেম্বর চণ্ডীগড়, ৩১ ডিসেম্বর জম্মু কাশ্মীর, ৩ জানুয়ারি অসম, ৬ জানুয়ারি হায়দ্রাবাদ ও ৮ জানুয়ারি উত্তর প্রদেশের বিরুদ্ধে।
১৭ সদস্যের ঘোষিত বাংলা দল: অভিমন্যু ঈশ্বরণ (অধিনায়ক), অনুষ্টুপ মজুমদার, অভিষেক পোড়েল (উইকেটকিপার), সুদীপ কুমার ঘরামি, সুমন্ত গুপ্ত, সুমিত নাগ (উইকেটকিপার), চন্দ্রহাস দাস, শাহবাজ আহমেদ, করণ লাল, মহম্মদ শামি, আকাশ দীপ, মুকেশ কুমার, সায়ন ঘোষ, রবি কুমার, আমির গনি, বিশাল ভাটি, অঙ্কিত মিশ্র
ভেস্তে গেল বাংলার অনুশীলন
বিজয় হাজারে ট্রফি খেলতে রাজকোট রওনা হওয়ার আগে সল্ট লেক মাঠে দুদিন অনুশীলন রেখেছিলেন বাংলার কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্ল। কিন্তু শুক্রবার সকালে মাঠে গিয়ে বাংলার ক্রিকেটাররা আবিষ্কার করেন যে, প্র্যাক্টিস পিচ ভিজে। বাধ্য হয়ে কিছুক্ষণ ফিল্ডিং অনুশীলন সারেন অভিমন্যু ঈশ্বরণরা। তবে অপেক্ষা করার পরেও পিচ শুকোয়নি। ফিজিক্যাল ট্রেনিং করে মাঠ ছাড়েন বাংলার ক্রিকেটারেরা। তাঁরা খুব একটা খুশি হয়েছেন বলে খবর নেই। বরং সৈয়দ মুস্তাক আলি টি-২০ টুর্নামেন্টের ব্যর্থতা ভুলতে যে ওয়ান ডে টুর্নামেন্টকে পাখির চোখ করা হচ্ছে, তার প্রথম প্রস্তুতি ভেস্তে যাওয়ার বিরক্তি রয়েছে।
কিন্তু কেন বাংলার প্র্যাক্টিস ভেস্তে গেল? খোঁজ নিয়ে জানা গেল, এবারও নেপথ্যে 'ভুল বোঝাবুঝি '। শুক্রবার সকালে যে বাংলার প্র্যাক্টিস রয়েছে তা নাকি জানতেনই না মাঠকর্মীরা! কেন তাঁদের কাছে এত গুরুত্বপূর্ণ খবর পৌঁছল না? সল্ট লেকের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠ দেখাশোনা করার দায়িত্ব সদ্য একজনের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। সিএবি-র সেই কর্মীর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। হোয়াটসঅ্যাপেরও উত্তর দেননি।




















