Simon Kjaer: মাঠে লুটিয়ে পড়া এরিকসনের ত্রাতা হয়ে এগিয়ে এসেছিলেন, অবসর ঘোষণা করলেন সেই সিমোন কিয়ের
Denmark Football team: ডেনমার্কের হয়ে অধিনায়কত্ব করার পাশাপাশি ১৩২টি ম্যাচে থেলেছেন তারকা ফুটবলার।
নয়াদিল্লি: ইউরো ২০২০-র ম্যাচ চলাকালীন মাঠেই ডেনমার্ক ক্রিস্চান এরিকসনের (Christian Eriksen) লুটিয়ে পড়ার ছবিটা আজও ফুটবলপ্রেমীদের স্মৃতিতে তাজা। সেই ম্যাচে এরিকসেনকে বাঁচানোর উদ্দেশে সবার প্রথম যিনি ছুটেছিলেন, তাঁর নাম সিমোন কিয়ের (Simon Kjaer)। ডেনমার্ক জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক। সেই সিমোন কিয়েরই এবার চিরতরে নিজের বুট জোড়া তুলে রাখলেন। ১৩ জানুয়ারি, সোমবার ফুটবল থেকে অবসর ঘোষণা করলেন ড্যানিশ তারকা ডিফেন্ডার।
ডেনমার্কের ফুটবলার কিয়ের জাতীয় দলের হয়ে শতাধিক ম্যাচ খেলেছেন। নিজের বর্ণময় ফুটবল কেরিয়ারে এসি মিলান, সিভিয়া, রোমা, উল্ফসবার্গের মতো ক্লাবে খেলেছেন ৩৫ বছর বয়সি ডিফেন্ডার। তবে ২০২৪ সালের মরশুম শেষে তিনি চুক্তিহারা হন। এসি মিলান আগেই জানিয়ে দিয়েছিল চুক্তি শেষেই তিনি ক্লাব ছাড়বেন। সেইমতোই ২০২৪ মরশুম শেষের পর রসোনিরকে আলবিদা জানান তিনি। প্রায় ছয় মাস প্রস্তুাব পেলেও, পছন্দমতো কোনও চুক্তি না পাওয়ার পর অবশেষে তিনি অবসরেরই সিদ্ধান্ত নেন।
I have finished an adventure.
— Simon Kjær (@simonkjaer1989) January 13, 2025
A new one can begin.
From my heart: Thank you to everybody I have played with and worked with in my career.
And to all of you: I am forever thankful for your support; in my clubs and for Denmark.🙏
It has been a pleasure, an honour, and a privilege. pic.twitter.com/akhV03i4Gq
রিয়ালকে হারিয়ে প্রথম ট্রফি ফ্লিকের বার্সার
মাস দেড়েক আগে সৌদি আরবের এই শহরের দিকে ভারতীয় ক্রীড়াপ্রেমীদের নজর ছিল অন্য এক কারণে। আইপিএলের (IPL 2025) নিলামের আসর বসেছিল জেড্ডায়। দশ দলের কারা কেমন ঘর গুছিয়ে নেয়, দেখার জন্য প্রবল কৌতূহলী হয়ে বসেছিলেন ভক্ত, সমর্থকেরা।
রবিবার অবশ্য জেড্ডা শিরোনামে উঠে এসেছিল অন্য এক খেলাকে কেন্দ্র করে। ফুটবলের দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাব - এফ সি বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদ (FC Barcelona vs Real Madrid) মুখোমুখি হয়েছিল স্প্যানিশ সুপার কাপের ফাইনালে। এল ক্লাসিকোয় চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল মাদ্রিদকে ৫ গোলের মালা পরাল বার্সেলোনা। ৫-২ গোলে রিয়াল মাদ্রিদকে হারিয়ে সুপার কাপ জিতল বার্সেলোনা। ম্যানেজার হ্যান্সি ফ্লিকের (Hansi Flick) প্রশিক্ষণে এটাই বার্সার প্রথম ট্রফি।
আরও পড়ুন: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগেই ভারত বনাম পাকিস্তান দ্বৈরথ! কোথায়, কখন দেখবেন?