![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
ISL 2024: ঘরের মাঠে জামশেদপুরের বিরুদ্ধে জিতলে আজ দুইয়ে ওঠার সুযোগ মোহনবাগানের সামনে
Mohun Bagan SG vs Jamshedpur FC: দুই প্রতিবেশী রাজ্যের দলই এ বছর আইএসএলে পাঁচটি ম্যাচের মধ্যে তিনটি করে জয় পেয়েছে। কিন্তু পয়েন্টের ফারাকটা দুই দলের মধ্যে অনেকটাই।
![ISL 2024: ঘরের মাঠে জামশেদপুরের বিরুদ্ধে জিতলে আজ দুইয়ে ওঠার সুযোগ মোহনবাগানের সামনে ISL 2024: Mohun Bagan SG face stern taste against Jamshedpur FC at their home ground get to know ISL 2024: ঘরের মাঠে জামশেদপুরের বিরুদ্ধে জিতলে আজ দুইয়ে ওঠার সুযোগ মোহনবাগানের সামনে](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/03/01/92438b79a6f0bce11f8fabb83b63fc311709264885421206_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: ইস্পাতনগরীর দলের বিরুদ্ধে বরাবরই কড়া চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট। এ বারেও যে ব্যাপারটা সে রকমই হতে চলেছে, এই নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। তবে টানা পাঁচ ম্যাচে অপরাজিত জামশেদপুরের বিরুদ্ধে ফিরতি লেগে জয়ের একটা জোরালো তাগিদ রয়েছে সবুজ-মেরুন শিবিরের। এই ম্যাচ জিতলে লিগ টেবলের দু’নম্বরে উঠতে পারে তারা। এর চেয়ে বড় প্রেরণা আর কীই বা হতে পারে?
গত ম্যাচে ওডিশা এফসি-র বিরুদ্ধেও এই সুযোগটাই ছিল তাদের সামনে। কিন্তু সেই ম্যাচ থেকে তিন পয়েন্ট অর্জন করতে না পারায় তিন নম্বরেই রয়ে যেতে হয় মোহনবাগানকে। কিন্তু বুধবার এফসি গোয়া ও মুম্বই সিটি এফসি-র মধ্যে ম্যাচ ড্র হওয়ায় ও বৃহস্পতিবার ওডিশা এফসি জিতে যাওয়ায় দ্বিতীয় স্থানে ওঠার সুযোগ চলে এসেছে আন্তোনিও লোপেজ হাবাসের দলের বিরুদ্ধে। জামশেদপুরের কাছে এটি ছ’নম্বর জায়গা ধরে রাখার ম্যাচ। ইস্টবেঙ্গল এফসি হেরে যাওয়ায় তারা কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেও নর্থইস্ট ইউনাইটেড কিন্তু তাদের ঘাড়ে এখনও নিঃশ্বাস ফেলছে।
দুই দলই গত পাঁচটি ম্যাচে অপরাজিত। নতুন বছর শুরু হওয়ার পর কোনও পক্ষকেই হারের মুখ দেখতে হয়নি। দুই প্রতিবেশী রাজ্যের দলই এ বছর আইএসএলে পাঁচটি ম্যাচের মধ্যে তিনটি করে জয় পেয়েছে। কিন্তু পয়েন্টের ফারাকটা দুই দলের মধ্যে অনেকটাই। মোহনবাগান এসজি যেখানে ১৫ ম্যাচে ৩০ পয়েন্ট পেয়ে তিন নম্বরে, সেখানে জামশেদপুর ১৭ ম্যাচে ২০ পয়েন্ট নিয়ে ছয়ে। কিন্তু এখন আর এই দূরত্বটা বোধহয় খুব একটা বড় ফ্যাক্টর নয়।
বছরের শুরুতে কলকাতা ডার্বির পর সাতদিনের ব্যবধানে তিনটি ম্যাচ খেলতে হয় মোহনবাগানকে। সে জন্য ঘুরিয়ে ফিরিয়ে অনেককে খেলান তাদের নতুন কোচ হাবাস। শেষ দুটি ম্যাচেই চার-পাঁচটি করে পরিবর্তন করে প্রথম এগারো সাজান তিনি। এফসি গোয়ার বিরুদ্ধে চারটি পরিবর্তন করে প্রথম এগারো নামিয়েছিলেন। নর্থইস্টের বিরুদ্ধেও চারটি পরিবর্তন করে প্রথম এগারো নামান হাবাস।
ওডিশার বিরুদ্ধে অবশ্য পূর্ণশক্তির দল নিয়েই নেমেছিল হাবাস-বাহিনী। তবে সেই ম্যাচে দুই কোচই এতটাই কৌশলী ফুটবল খেলে যে, মাঠের খেলাটা ততটা উপভোগ্য হয়ে ওঠেনি। দু’পক্ষ যে ভাবে একে অপরকে ফাইনাল থার্ডে প্রবেশ করা থেকে বিরত রাখায় বেশি মনোনিবেশ করে, তাতে দর্শনীয় ফুটবল হয়নি। একাধিক গোলের সুযোগ তৈরি করেও তা কাজে লাগাতে পারেনি মোহনবাগান। ওডিশাকেও কোনও বাড়তি ঝুঁকি নিতে দেখা যায়নি সে দিন। তথ্য সংগ্রহ: আইএসএল মিডিয়া
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)