৭টায় বাংলা (১): একাধিকবার পাকিস্তান থেকে আর্থিক সাহায্য পেয়েছিলেন মৃত গ্যাংস্টাররা
নিউটাউন শ্যুটআউটকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য। গ্যাংস্টারদের সঙ্গী ভরত কুমারের কলকাতায় শ্বশুর কাড়ির হদিশ। চারু মার্কেটে পাঞ্জাবে গ্রেফতার ভরত কুমারের শ্বশুরবাড়ি। জানা গিয়েছে শ্বশুরবাড়ি সূত্রে বারবার কলকাতায় যাতায়াত ভরত কুমারের। গ্যাংস্টারদের কলকাতায় আনার পরেই স্ত্রীকে কলকাতায় ডেকে আনে ভরত কুমার। পরে কালো হন্ডা অ্যাকর্ডে চড়ে স্ত্রীকে নিয়ে পাঞ্জাবে ফেরেন ভরত কুমার। নিউটাউন শ্যুটআউটকাণ্ডে মৃত দুই গ্যাংস্টারের সঙ্গে যোগাযোগ প্রসঙ্গে ভরত সিংহের স্ত্রী বলেন, "এই ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা। ভরতকে ফাঁসানো হয়েছে। ও খুবই সাধারণ ছেলে। ভরত ডেকেছিল বলে আমি কলকাতা গিয়েছিলাম। কলকাতায় আমরা একটি হোটেলে ছিলাম। আমি বিমানে কলকাতায় গিয়েছিলাম, গাড়িতে পাঞ্জাব ফিরেছি। "
ভরত কুমারের সঙ্গে সুমিত কুমারের সম্পর্কে প্রসঙ্গে তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন ২০১৫ সাল থেকে একসঙ্গে ব্যবসা করতেন ভরত কুমার ও সুমিত কুমার। ২ গ্যাংস্টারকে পালাতে সাহায্য করেছিল সুমিতের এক পুলিশ বন্ধু। পুলিশের আইডি ব্যবহার করে পাঞ্জাব থেকে পালিয়ে আসে গ্যাংস্টাররা। কীভাবে সুমিত পুলিশের আইডি পেলেন? খোঁজ চালাচ্ছেন তদন্তকারীরা। নিউটাউন শ্যুটআউটকাণ্ডে মৃত দুই গ্যাংস্টার বেশ কয়েকবার পাকিস্তান থেকে আইএসআইয়ের আর্থিক সাহায্য পেয়েছে। পাঞ্জাবে তাঁদের মাদক ব্যবসা ছিল। দুই গ্যাংস্টারের ফোন থেকে অনেক পাকিস্তানের ফোন নম্বর পাওয়া গিয়েছে। এই সব বিষ বিস্তারে খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।
মালদায় ধৃত চিনা নাগরিককে ৬ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিল মালদা জেলা আদালত। আজ বেআইনিভাবে ভারতে প্রবেশ করার অভিযোগে তাঁকে আদালতে পেশ করা হয়েছিল। ধৃত হান জুনওয়ে সাইবার বিশেষজ্ঞ। ২০২০ সালে ৮ কোটি টাকা দিয়ে গুরুগ্রামে হোটেল কিনেছিলেন হান। তিনি ব্যাঙ্ক প্রতারণার সঙ্গেও যুক্ত।