Mukul Roy: বিধানসভায় মুকুল রায়কে PAC-র চেয়ারম্যান করতে চায় রাজ্য সরকার: সূত্র
বিধানসভার পিএসি (PAC) চেয়ারম্যানের দৌড়ে মুকুল রায় (Mukul Roy)। মুকুল রায়কে পিএসির চেয়ারম্যান করতে চায় সরকার। এমনটা সূত্র মারফত খবর পাওয়া যাচ্ছে। আর অন্য়দিকে অশোক লাহিড়ি করে পিএসির চেয়ারম্যান করতে চায় বিজেপি। সূত্র মারফত এই খবর মিলছে।
বিধানসভায় মুকুল রায়ের (Mukul Roy) বিরুদ্ধে প্রথম শুনানি হবে ১৬ জুলাই। চিঠি দিয়ে জানিয়েছেন অধ্যক্ষ, দাবি শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। পিএসিতে মুকুলের নাম জমা পড়ায় অভিযোগ আরও জোরাল হয়েছে। "তবে এই নিয়ে আমরা বেশিদিন অপেক্ষা করব না। আদালতের দরজা খোলা আছে, বিধায়কপদ খারিজ সময়ের অপেক্ষা।" মুকুলের বিধায়ক-পদ খারিজের দাবি নিয়ে মন্তব্য শুভেন্দু অধিকারীর।
অন্য়দিকে তাপস রায় বলেন, "বিধানসভার রীতিনীতি সম্পর্কে শুভেন্দু কিছুই জানেন না। সবে বিরোধী দলনেতা হয়েছেন। আগে এগুলি সমস্ত জানুন, বুঝুন। ৪১টি কমিটির কে কী হবেন, কে কী হবেন না তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব স্পিকারের।
আলিপুরদুয়ারের বিজেপি সাংসদ জন বার্লার মন্তব্যকে সমর্থন আরও এক বিজেপি বিধায়কের। এবার জন বার্লার পৃথক রাজ্যের দাবিকে সমর্থন জানালেন ফাঁসিদেওয়ার বিজেপি বিধায়ক। দলের কড়া বার্তার পরেও জন বার্লার মন্তব্যকে সমর্থন দুর্গা মুর্মুর। তিনি বলেন, "পশ্চিমবঙ্গ ও উত্তরবঙ্গ যেন আলাদা রাজ্য হয় আমি সেই প্রস্তাব সমর্থন করছি। কারণ উত্তরবঙ্গ সব বিষয়ে বঞ্চিত হচ্ছে। আজ পর্যন্ত উত্তরবঙ্গে কোন উন্নয়ন হয়নি। তাই জন বার্লার পৃথক রাজ্য তৈরির প্রস্তাবকে সম্পূর্ণ সমর্থন জানাচ্ছি।"
"বাংলা ভাগ নিয়ে কী বলবে তা নিয়ে বিজেপি নেতৃত্বই দ্বিধাবিভক্ত। আমরা বাংলা ভাগ হতে দেব না।" পাল্টা ফিরহাদ (Firhad Hakim)।
কসবায় ভুয়ো নথি দিয়ে ভুয়ো ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্প। "বাগরি মার্কেট থেকে কোভিশিল্ড কিনেছিলাম।" জেরায় এমনই স্বীকার অভিযুক্তের। দাবি পুলিশ সূত্রের। ক্যাম্পে যে কোভিশিল্ড দেওয়া হয়েছে তাও কি ভুয়ো? কোভিশিল্ড বলে ভুয়ো ক্যাম্পে যা দেওয়া হয়েছে তা কী? ক্যাম্পে দেওয়া কোভিশিল্ডের নমুনা পাঠানো হচ্ছে ল্যাবে। পুরসভার যুগ্ম কমিশনার পরিচয় দিয়ে ভুয়ো ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্প করা হয়। গতকাল কসবার এই ক্যাম্পে গিয়েই টিকা নেন অভিনেত্রী সাংসদ মিমি চক্রবর্তী। কসবার ভুয়ো ক্যাম্প থেকে করোনার টিকা নেন শতাধিক। আসলে কী টিকা দেওয়া হয়েছিল প্রশ্ন ভ্য়াকসিন গ্রাহকদের। ভ্যাকসিন নেওয়ার পরেও এসএমএস (SMS) না আসায় সন্দেহ হয় তাদের। পুরসভার অনুমোদন ছিল না। কড়া পদক্ষেপের আশ্বাস ফিরহাদ হাকিমের (Firhad Hakim)।