ঘণ্টাখানেক সঙ্গে সুমন (০৯.০৪.২৫) পর্ব ২: দু-জায়গায় পুলিশের দুইরূপ। কসবার প্রতিবাদে মুখ্যমন্ত্রীকে লেখা চিঠি ছিঁড়লেন অভিজিৎ
Ghanta Khanek Sange Suman: আগে পেটে লাথি মেরেছিল দুর্নীতি, গেছে চাকরি, এবার পেটে লাথি মারল পুলিশ! লাঠিচার্জ, গলাধাক্কা থেকে চাকরিহারাদের ফেলে মার, কসবা DI অফিসে ধুন্ধুমার। 'প্রথমে হামলা বিক্ষোভকারীদের, আহত ৬ পুলিশকর্মী,' দাবি সরকারের। শিক্ষক-বিক্ষোভে 'মার', ওয়াকফ-বিক্ষোভে 'ছাড়', কসবা-জঙ্গিপুরে পুলিশের দুই রূপ। বাইরে পুড়ছে পুলিশের গাড়ি, জঙ্গিপুরে ভয়ে দোকানে লুকিয়ে উর্দিধারী। কসবার প্রতিবাদে মুখ্যমন্ত্রীকে লেখা চিঠি ছিঁড়লেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, গেলেন না ব্রাত্যর কাছে। 'সাপ হয়ে কামড়ে, ওঝা হয়ে ঝাড়ছেন,' প্রাক্তন বিচারপতিকে কটাক্ষ শিক্ষামন্ত্রীর। অভয়া-মৃত্যুর ৮ মাসে, SSC-র চাকরিহারাদের পাশে আরজি করের আন্দোলনকারীরা।
কলকাতায় যখন পুলিশকে অতিসক্রিয় দেখা যাচ্ছে, তখন সম্পূর্ণ উল্টো ছবি মুর্শিদাবাদের জঙ্গিপুরে। ওয়াকফ আইনের প্রতিবাদে বিক্ষোভকারীরা যখন এলাকায় তাণ্ডব চালাচ্ছে, SDPO-র গাড়ি পোড়াচ্ছে, তখন ভয়ে দোকানের মধ্য়ে ঢুকে প্রাণ বাঁচানোর চেষ্টা করছে পুলিশ! ব্যবসায়ীর দাবি, আশ্রয় পেতে পুলিশ রীতিমতো হাতে-পায়ে ধরে! অথচ কসবায় আমরা দেখলাম, চাকরিহারাদের ওপর নেমে এল লাঠি ও লাথি। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলছেন, 'গতকাল যখন আগুন জ্বালানো হচ্ছিল, ঢিল মারা হচ্ছিল, তারপরও পুলিশ কী সুন্দর, অহিংস পুলিশ! আর চাকরিপ্রার্থীরা বিক্ষোভ দেখাতে গেছেন গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে, তাঁরা হিংসা করেননি, টায়ার জ্বালাননি, কোনও রাষ্ট্রীয় সম্পত্তির ক্ষতি করার চেষ্টা করেননি, ভাঙচুর করেননি, তারপরও যেভাবে আক্রমণ হয়েছে তাঁদের ওপর, এটা অত্য়ন্ত লজ্জার। এনিয়ে পাল্টা জবাব দিয়েছে তৃণমূলও!






























