Sandeshkhali Incident: নিম্ন আদালতের বিচারক, পুলিশ কেউ কি সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ জানেন না? প্রশ্ন বিচারপতির
সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali Case) বিজেপি নেত্রী মাম্পি দাসের গ্রেফতারি মামলায় বড়সড় ধাক্কা রাজ্য পুলিশের। ব্যক্তিগত বন্ডে সন্দেশখালির বিজেপি নেত্রীর জামিন। নিম্ন আদালতের বিচারক, পুলিশ কেউ কি সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ জানেন না? প্রশ্ন বিচারপতির। 'বিচারপ্রক্রিয়া চলাকালীন অভিযোগকারী বা সাক্ষীকে মিথ্যা বলতে হুমকি দিলে তবেই ১৯৫(এ) ধারা প্রযোজ্য', সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পরও চোখ বন্ধ করে বসে থাকলে, তা আদালত অবমাননার সামিল, মন্তব্য বিচারপতির। এফআইআরে থাকা জামিন অযোগ্য ধারায় স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের। 'বাকি ধারার ক্ষেত্রে তদন্ত চলবে, পুলিশ সুপারের নজরদারিতে তদন্ত চলবে, আদালতের অনুমতি ছাড়া চূড়ান্ত রিপোর্ট পেশ করতে পারবে না পুলিশ', নির্দেশ বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর, ১৯ জুন মামলার পরবর্তী শুনানি। এর আগে মাম্পি দাসকে এখনই জেল থেকে ছেড়ে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন বিচারপতি। লঘু ধারায় মামলার নোটিসের টোপ দিয়ে গ্রেফতার? প্রশ্ন তুলেছিলেন বিচারপতি (High Court) জয় সেনগুপ্ত। গোটা ঘটনার পিছনে কার মাথা কাজ করছে? কার পরিকল্পনা? রাজ্যকে প্রশ্ন বিচারপতির।
সন্দেশখালির মামলায় জোড়া স্বস্তি বিজেপির। বিজেপি নেত্রী মাম্পি দাসের পর হাইকোর্টে স্বস্তি গঙ্গাধর কয়ালেরও। আপাতত গঙ্গাধরের বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ নয়, মৌখিক নির্দেশ বিচারপতির। গঙ্গাধরের মামলা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির কাছে ফেরত পাঠালেন বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। ভাইরাল ভিডিও নিয়ে এফআইআর খারিজের দাবিতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন গঙ্গাধর। ভাইরাল ভিডিও নিয়ে সিবিআই তদন্তেরও দাবি জানান বিজেপি নেতা।