এক্সপ্লোর
Advertisement
Republic Day Tractor Rally: আজ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে কোনও সাড়া পাওয়া গেল না, তার ফলেই কৃষকরা ধৈর্য হারাচ্ছেন, মন্তব্য সৌগত রায়ের
পাঁচ ঘণ্টা পার। কৃষকদের ট্রাক্টর র্যালি ঘিরে এখনও অশান্ত রাজধানী দিল্লি। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট ছুড়ল আন্দোলনকারীরা। পাল্টা বিক্ষোভকারীদের ওপর লাঠিচার্জ ও কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটাল দিল্লি পুলিশ। একাধিক জায়গায় দু’পক্ষের মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়। ভাঙচুর করা হয় বাস ও ট্রাক্টর। প্রজাতন্ত্র দিবসে জাতীয় স্মারকেও পৌঁছেছে বিক্ষোভের আঁচ। স্বাধীনতা দিবসে যেখানে পতাকা ওড়ে, সেখানে উড়ল আন্দোলনকারী কৃষকদের পতাকা। পুলিশের দাবি, কৃষকদের হিংসাত্মক আন্দোলনে ২ অফিসার আহত হয়েছেন। যদিও পুলিশকে উদ্ধৃত করে সংবাদসংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, দিল্লির আইটিও এলাকায় ট্রাক্টর উল্টে একজন আন্দোলনকারী কৃষকদের মৃত্যু হয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে রাত ১২টা পর্যন্ত সিন্ধু, টিকরি, গাজিপুর সীমানা-সহ রাজধানীর পাঁচটি জায়গায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বন্ধ রাখা হয়েছে দিলদার গার্ডেন, মানসরোবর পার্ক, জামা মসজিদ-সহ দিল্লি গ্রিন লাইনের সমস্ত মেট্রো স্টেশন।
এ প্রসঙ্গে তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়ের মন্তব্য, ‘হিংসায় কোনও সমাধান হয় না। পুলিশ লাঠিচার্জ করেছে, কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটিয়েছে। সেটাও এড়াতে পারলে ভাল হত। কৃষকরা যে ব্যারিকেড ভেঙে লালকেল্লা পৌঁছে গেল, সেটা পুলিশেরই ব্যর্থতা। এখনও পর্যন্ত বড় হিংসার ঘটনা ঘটেনি। আজ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে কোনও সাড়া পাওয়া গেল না। কৃষি আইন প্রত্যাহার হবে কি না, সে বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী কিছু জানাননি। তার ফলেই কৃষকদের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যাচ্ছে।’
এ প্রসঙ্গে তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়ের মন্তব্য, ‘হিংসায় কোনও সমাধান হয় না। পুলিশ লাঠিচার্জ করেছে, কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটিয়েছে। সেটাও এড়াতে পারলে ভাল হত। কৃষকরা যে ব্যারিকেড ভেঙে লালকেল্লা পৌঁছে গেল, সেটা পুলিশেরই ব্যর্থতা। এখনও পর্যন্ত বড় হিংসার ঘটনা ঘটেনি। আজ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে কোনও সাড়া পাওয়া গেল না। কৃষি আইন প্রত্যাহার হবে কি না, সে বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী কিছু জানাননি। তার ফলেই কৃষকদের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যাচ্ছে।’
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
ব্যবসা-বাণিজ্যের
ব্যবসা-বাণিজ্যের
Advertisement