এক্সপ্লোর
Advertisement
হাথরসে ২৭ ঘণ্টা ১০ মিনিটের লড়াইয়ের পর এবিপি আনন্দর প্রতিনিধির জেদে ঝুঁকল যোগীর পুলিশ...সামনে এল নির্যাতিতার পরিবারের বিস্ফোরক অভিযোগ
২৭ ঘণ্টা লড়াইয়ের সামনে অবেশেষে ঝুঁকল যোগী আদিত্যনাথের পুলিশ। হাথরসে নির্যাতিতার বাড়িতে ঢুকল এবিপি আনন্দ। আর ক্যামেরা দেখে জেলাশাসক থেকে পুলিশ, সকলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দিল নির্যাতিতার পরিবার। উঠল ভয় দেখানো ও হুমকির অভিযোগ। ২৭ ঘণ্টা ১০ মিনিটের লড়াই।
অবশেষে হাথরসে ‘সত্যমেব জয়তে’। সত্যের জয়। এবিপি আনন্দকে নির্যাতিতার বাড়িতে ঢোকার অনুমতি দিল বাধ্য হল যোগী প্রশাসন!
শনিবার সকাল ১০টা ১০। মেন রাস্তার ব্যারিকেড সরিয়ে নিল পুলিশ! সেখান থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে নির্যাতিতার বাড়ি!শুক্রবার দিনভর এখানেই এবিপি আনন্দের প্রতিনিধিকে অজস্রবার বাধা দেয় যোগী আদিত্যনাথের পুলিশ। কিন্তু লক্ষ্যে অবিচল ছিলেন আমাদের প্রতিনিধিরা। ১০টা ২১ মিনিটে নির্যাতিতার বাড়ির সামনে এবিপি আনন্দ। তখনও সেখানে দূর্গের চেহারা!!! চৌকি পেতে বসে অসংখ্য পুলিশকর্মী। সদর দরজা দিয়ে ঢুকে সামনের এই গলি পেরোলেই নির্যাতিতার বাড়ি। অবশেষে সেখানে পৌঁছে দেখা গেল, অসম্ভব ভয়ের মধ্যে গুটিয়ে রয়েছে নির্যাতিতার গোটা পরিবার। ভয় এতটাই, যে গত কয়েকদিন ধরে পুলিশের ঘেরাটোপে থাকার পর সংবাদমাধ্যমকে যখন তাঁদের সঙ্গে কথা বলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে, প্রথমে তাঁরা সেটা বিশ্বাসই করতে চাইছিলেন না।
কিন্তু পরিবারের সদস্যদের পাশে দাঁড়িয়ে সাহস দিতেই বেরিয়ে এসেছে নির্যাতিতার পরিবারের ক্ষোভ! জেলাশাসক থেকে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন, ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন পরিবারের সকলে। যদিও এদিনই বিজেপি নেতা বিনয় কাটিয়ার দাবি করেন ওই তরুণীকে গণধর্ষণ করা হয়নি!
অবশেষে হাথরসে ‘সত্যমেব জয়তে’। সত্যের জয়। এবিপি আনন্দকে নির্যাতিতার বাড়িতে ঢোকার অনুমতি দিল বাধ্য হল যোগী প্রশাসন!
শনিবার সকাল ১০টা ১০। মেন রাস্তার ব্যারিকেড সরিয়ে নিল পুলিশ! সেখান থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে নির্যাতিতার বাড়ি!শুক্রবার দিনভর এখানেই এবিপি আনন্দের প্রতিনিধিকে অজস্রবার বাধা দেয় যোগী আদিত্যনাথের পুলিশ। কিন্তু লক্ষ্যে অবিচল ছিলেন আমাদের প্রতিনিধিরা। ১০টা ২১ মিনিটে নির্যাতিতার বাড়ির সামনে এবিপি আনন্দ। তখনও সেখানে দূর্গের চেহারা!!! চৌকি পেতে বসে অসংখ্য পুলিশকর্মী। সদর দরজা দিয়ে ঢুকে সামনের এই গলি পেরোলেই নির্যাতিতার বাড়ি। অবশেষে সেখানে পৌঁছে দেখা গেল, অসম্ভব ভয়ের মধ্যে গুটিয়ে রয়েছে নির্যাতিতার গোটা পরিবার। ভয় এতটাই, যে গত কয়েকদিন ধরে পুলিশের ঘেরাটোপে থাকার পর সংবাদমাধ্যমকে যখন তাঁদের সঙ্গে কথা বলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে, প্রথমে তাঁরা সেটা বিশ্বাসই করতে চাইছিলেন না।
কিন্তু পরিবারের সদস্যদের পাশে দাঁড়িয়ে সাহস দিতেই বেরিয়ে এসেছে নির্যাতিতার পরিবারের ক্ষোভ! জেলাশাসক থেকে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন, ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন পরিবারের সকলে। যদিও এদিনই বিজেপি নেতা বিনয় কাটিয়ার দাবি করেন ওই তরুণীকে গণধর্ষণ করা হয়নি!
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
জেলার
জেলার
Advertisement