Nikhil-Nusrat Marriage Case: নুসরত-নিখিলের বিয়েকে মান্যতা দিল না আলিপুর আদালত | Bangla News
বৈধ ছিল না নুসরত জাহান-নিখিল জৈনের বিয়ে। নিখিল জৈনের মামলায় জানিয়ে দিল আলিপুর আদালত। 'তুরস্কে বিয়ে হয়েছিল, বৌভাত হয়েছিল কলকাতায়। আমরা স্বামী-স্ত্রীর মতোই থাকতাম', দাবি করেন নিখিল (Nikhil Jain)। '২০১৯-এর জুনে তুরস্কে বিয়ে অবৈধ বলে দাবি করেছিলেন নুসরত। স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টে সিলমোহর প্রয়োজন ছিল, তা মানা হয়নি।' নিখিলের সঙ্গে বিয়ের দাবি উড়িয়ে বলেছিলেন নুসরত জাহান (Nusrat Jahan)।
এদিকে, নিয়োগে দুর্নীতির মামলায় হাইকোর্টে (Calcutta High Court) তীব্র ভর্ত্সিত এসএসসি (SSC)। ‘আপনাদের উপর ভরসা নেই, রোজই কিছু না কিছু অনিয়ম সামনে আসছে। এই মামলায় সিবিআই-আইবিকে তদন্ত করতে বলব। সিআইএসএফ-কে বলব কমিশনের দখল নিতে', পুরো কমিশন বরখাস্ত করে দেব, এসএসসিকে তীব্র ভর্ত্সনা আদালতের। ভর্ত্সনার মুখে অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিকে দিয়ে তদন্তের আর্জি রাজ্যের। হাইকোর্টে ভর্ত্সনার পরে এসএসসিতে দুর্নীতি মামলায় নতুন মোড়। ‘২৫টি নিয়োগের সুপারিশ সংক্রান্ত চিঠি স্কুল সার্ভিস কমিশন দেয়নি', ২৫টি সুপারিশ ভুয়ো, জানাল সেন্ট্রাল স্কুল সার্ভিস কমিশন। ২০১৯-এর ৪ মে-র পর আর কাউকে নিয়োগের সুপারিশ করেনি কমিশন, এই মর্মে কাল হলফনামা পেশের নির্দেশ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। যে ২৫ জনের নিয়োগ ঘিরে বিতর্ক, তাদেরও মামলায় যুক্ত করার নির্দেশ। ‘অবিলম্বে এই ২৫ জনের বেতন বন্ধ করা হোক। সুপারিশের মেমো নম্বরেও অসঙ্গতি আছে। অক্টোবরের মেমো নম্বর ১০ আর সেপ্টেম্বরে মেমো নম্বর ১৫’ এটা কীভাবে সম্ভব, প্রশ্ন বিচারপতির। কাল ফের মামলার শুনানি।
অন্যদিকে, কলকাতা-হাওড়ায় পুরভোটে বিজেপির একাধিক কমিটি। কলকাতা পুরভোটের দায়িত্বে অর্জুন সিংহ (Arjun Singh), রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়। কলকাতা পুরভোটের দায়িত্বে পুরুলিয়ার সাংসদ জ্যোতির্ময় সিংহ মাহাতো। কলকাতা পুরভোটের প্রচারের দায়িত্বে দীনেশ ত্রিবেদী (Dinesh Trivedi)। দীনেশের নেতৃত্বে বিজেপির প্রচারের দায়িত্বে আরও ৪জন। প্রচারের দায়িত্বে রুদ্রনীল ঘোষ (Rudranil Ghosh), বৈশালী ডালমিয়া (Baishali Dalmia)-সহ ৪জন। কলকাতা পুরভোটের বিজেপির প্রচার কমিটির ১৪জন সদস্য। প্রচার কমিটির সদস্য রূপা গঙ্গোপাধ্যায় (Rupa Ganguly), স্বপন দাশগুপ্ত, শিশির বাজোরিয়া। কলকাতার ১৩টি বরোর দায়িত্ব দেওয়া হল ১৩জন বিজেপি বিধায়ককে। হাওড়া পুরভোটের দায়িত্বে বিজেপি নেতা রথীন চক্রবর্তী।
পাশাপাশি, আইএনটিটিইউসির নতুন কমিটি ঘিরে কোচবিহারে প্রকাশ্যে চলে এল তৃণমূলের কোন্দল। দু’দিন আগে গঠিত কমিটি স্থগিত রাখার নির্দেশ দিলেন জেলা তৃণমূল সভাপতি। যা মানতে চাননি আইএনটিটিইউসির সভাপতি। এই নিয়ে তৃণমূলকে কটাক্ষ করেছে বিজেপি।