Jnaneswari Express Accident: জীবিত জ্ঞানেশ্বরী এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় মৃত! নকল রিপোর্ট দিয়ে প্রতারণার অভিযোগে আটক
২০১০-এ জ্ঞানেশ্বরী এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় মৃতদের মধ্যে একজন জীবিত!ডিএনএ-র নকল রিপোর্ট জমা দিয়ে প্রতারণার অভিযোগ।আটক অভিযুক্ত অমৃতাভ চৌধুরী ও তাঁর বাবা। মৃতদের তালিকায় নাম ছিল অমৃতাভ চৌধুরীর।দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিবারকে ৪ লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্য দেয় সরকার।সরকারি চাকরি পান অমৃতাভর বোন। ডিএনএ স্যাম্পল ম্যাচ করায় চাকরি ও আর্থিক সাহায্য।সাউথ ইস্টার্ন রেলওয়ের ভিজিল্যান্স ডিপার্টমেন্টের সন্দেহ হওয়ায় সিবিআইয়ে অভিযোগ দায়ের হয়। তদন্তের পর জোড়াবাগান থেকে আটক অমৃতাভ চৌধুরী ও তাঁর বাবা। দুই জনকেই আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছেন সিবিআই অধিকর্তারা। সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে ২০১০ সালে জ্ঞানেশ্বরী এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় মৃতের তালিকায় নাম ছিল অমৃতাভ চৌধুরীর। পরে অমৃতাভর পরিবারকে সরকারের তরফ থেকে ৪ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছিল। রেলে চাকরি পেয়েছিলেন অমৃতাভ চৌধুরীর বোন। কয়েক মাস আগেই দক্ষিণ পূর্ব রেলের তরফ থেকে সিবিআইকে একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছিল। অমৃতাভ চৌধুরী জীবিত রয়েছে বলে সন্দেহ করে অভিযোগ করা হয় সেই চিঠিতে। রেলের তরফ থেকে সিবিআই দফতরে অভিযোগ জমা পরার পরেই এই ঘটনা তদন্ত শুরু করেছিলেন সিবিআইয়ের গোয়েন্দারা। প্রাথমিক তদন্তে জানা যায় অমৃতাভর ডিএনএ স্যাম্পলের ভুয়ো রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়েছিল। ২০১০ সালে ২৮ মে দুর্ঘটনার কবলে পরে জ্ঞানেশ্বরী এক্সপ্রেস। দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছিলেন ১৪৮ জন।