Wipro CEO Resigns: সোমে উইপ্রোর শেয়ারে বড় পতন ? ঘটেছে এই ঘটনা
Stock Market Update: সোমবার বিনিয়োগকারীদের (Investment) নজরে থাকবে এই শেয়ার (Share Market)।
Stock Market Update: সপ্তাহের শুরুতেই উইপ্রোর শেয়ারে (Wipro Share Price) হতে পারে বড় তোলপাড়। সোমবার বিনিয়োগকারীদের (Investment) নজরে থাকবে এই শেয়ার (Share Market)।
কী ঘটেছে কোম্পানিতে
উইপ্রোর সিইও এবং এমডি থিয়েরি ডেলাপোর্ট তার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। শনিবার সংস্থা জানিয়েছে, তাঁর জায়গায় উইপ্রোর নতুন সিইও এবং এমডি হবেন শ্রীনিবাস পালিয়া। এই সিদ্ধান্তটি 7 এপ্রিল, 2024 থেকে কার্যকর বলে বিবেচিত হবে। উইপ্রো বোর্ড থিয়েরি ডেলপোর্টের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছে। তিনি ২০২০ সালের জুলাই মাসে উইপ্রোর সিইও হন।
ডেলপোর্ট ৩১ মে পর্যন্ত কোম্পানিতে থাকবেন
উইপ্রো বিএসইতে তার এক্সচেঞ্জ ফাইলিংয়ে বলেছে, থিয়েরি ডেলপোর্ট 31 মে, 2024 পর্যন্ত উইপ্রোর সঙ্গে যুক্ত থাকবে। তাঁর মেয়াদ সম্পর্কে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে ডেলপোর্ট বলেছেন, 'আমি পুরো টিমের সাপোর্ট পেয়েছি। এই সময়ের মধ্যে কোম্পানি অনেক বড় পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে গেছে। একসঙ্গে আমরা অনেক ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন করেছি। উইপ্রোর সঙ্গে কাজ করা আমার জন্য সম্মানের। সিইও এবং এমডি হিসাবে কাজ করার সময় আমরা শুধুমাত্র কোম্পানির আর্থিক অবস্থার উন্নতিই করিনি বরং আমাদের সহযোগী, ক্লায়েন্ট এবং স্টেকহোল্ডারদের অগ্রগতির সুযোগ দিয়েছি।''
শ্রীনিবাস পালিয়া ৩০ বছর ধরে উইপ্রোর সঙ্গে
শ্রীনিবাস পালিয়া প্রায় 30 বছর ধরে উইপ্রোর সাথে যুক্ত। তিনি কোম্পানির অনেক পদে কাজ করেছেন। শ্রীনিবাস পালিয়া উইপ্রো কনজিউমার বিজনেস ইউনিটের প্রেসিডেন্ট এবং আমেরিকাস 1 এর সিইওও হয়েছেন। বর্তমানে তিনি 5 বছরের জন্য উইপ্রোর সিইও নিযুক্ত হয়েছেন।
কর্মক্ষেত্রে থিয়েরি ডেলপোর্টের উপলব্ধি
থিয়েরি ডেলপোর্ট একজন ফুটবল ভক্ত। তিনি সবসময় বলতেন আপনি একজন দুর্দান্ত খেলোয়াড় হতে পারেন। কিন্তু, একসঙ্গে কাজ না করলে আমরা দল হতে পারব না।
আমরা মানুষের জন্য ব্যবসা করি। আমাদের সবকিছু মানুষের উপর নির্ভর করে। তারা কী চায় তা আমাদের বুঝতে হবে।
আমি মানুষের সাথে কথা বলতে পছন্দ করি। একজন সিইও হিসেবে আমি অফিসে কথোপকথন, কফি মেশিন, হাসি-ঠাট্টা মিস করি।
মানুষ সিদ্ধান্ত নিতে ভয় পায়। সিদ্ধান্ত না নেওয়াও বড় ভুল।
আপনি যদি কিছু করতে চান তবে এখনই করুন। নিজের কথা শুনুন এবং কোনো সুযোগ হাতছাড়া হতে দেবেন না।
আপনি যদি একে অপরের কাছ থেকে শেখেন এবং একে অপরকে সাহায্য করেন তবে সবাই জয়ী হয়।
আমার পরিবার আমার গর্ব। আমাদের ব্যক্তিগত এবং পেশাগত সম্পর্ক জোরদার করার জন্য কাজ করা উচিত।
আপনি একটি সিস্টেম তৈরি করুন যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করতে পারে। এটা কারও প্রয়োজন হবে না। এটি আমার প্রেরণা।
Anand Mahindra: ১৩ বছরের মেয়েকে চাকরির অফার দিলেন আনন্দ মহিন্দ্রা, কেন জানেন ?