Abhijit Gangopadhyay: অবিলম্বে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে ২ মামলার নথি তলব ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির
Justice Abhijit Gangopadhyay. : সৌমেন নন্দী ও রমেশ মালিকের মামলার নথি চাইল ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির কার্যালয়, খবর সূত্রের।
সৌভিক মজুমদার, কলকাতা : সুপ্রিম কোর্টের ( Supreme Court ) নির্দেশের পর প্রাথমিকের ২ মামলার নথি চাইলেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি (Acting Chief Justice )। অবিলম্বে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের ( Abhijit Gangopadhyay ) এজলাস থেকে নথি তলব করা হল।
প্রাথমিকের দুটি মামলা সরানোর নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট
সৌমেন নন্দী ও রমেশ মালিকের মামলার নথি চাইল ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির কার্যালয়, খবর সূত্রের। সাক্ষাৎকার বিতর্কে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে প্রাথমিকের দুটি মামলা সরানোর নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, কয়েকমাস আগে প্রাথমিকের দুটি মামলা ছাড়া, নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত বাকি মামলাগুলি আগেই সরানো হয়েছিল বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর বেঞ্চে। এবার তাঁর এজলাসে থাকা দুটি মামলাও সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেয় সর্বোচ্চ আদালত। অন্য কোনও বিচারপতিকে এই মামলা হস্তান্তরের জন্য হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানমকে নির্দেশ দেয় সর্বোচ্চ আদালত।
আরওপড়ুন:
কিডনিতে পাথর জমার সমস্যা এড়াতে প্রতিদিনের জীবনে অবশ্যই মেনে চলুন এই নিয়মগুলি
২০২২-এরর অক্টোবরে প্রাথমিকের মামলা ছাড়া, নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত বাকি মামলা সরানো হয় বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর বেঞ্চে। সেই থেকে প্রাথমিক চাড়া নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত কোনও নতুন মামলা, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্য়ায়ের এজলাসে আসেনি। এবার প্রাথমিকের দুটি মামলা বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের এজলাস থেকে সরানোর নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট।
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের কপিতে লেখা হয়েছে, কলকাতা হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতিকে আমরা নির্দেশ দিচ্ছি, বকেয়া মামলাগুলির শুনানির দায়িত্ব অন্য় কোনও বিচারপতিকে দিতে।
এরপর এজলাস বদলের সুপ্রিম নির্দেশ নিয়েও সরগম হয় বঙ্গ রাজনীতি। একদিকে রায়কে স্বাগত জানান অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। অন্যদিকে, বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, এই রায় বাংলার মানুষ আশাহত হয়। তৃণমূলের চৌর্যবৃত্তি ঢাকার আর কোনও জায়গা নেই, মন্তব্য করেন অধীর চৌধুরী। আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার বার্তা দেয় বামেরা।
আরও পড়ুন :
ফলাহারের সাতকাহন, কখন ফল খাবেন? কীভাবে ফল খাবেন?
নানা মহলে এখন মূল প্রশ্ন হল, এরপর কি নিয়োগ দুর্নীতির মামলার গতি শ্লথ হয়ে যাবে? সুবিচার পেতে কি আরও বিলম্ব হবে?