Bengal STF: জঙ্গি-যোগে রাজ্যে গ্রেফতার আরও ১, 'ধৃতের সঙ্গে আনসারুল্লা বাংলার প্রত্যক্ষ যোগ..' !
ABT Terrorist Arrested: বেঙ্গল STF-এর হাতে গ্রেফতার আরও ১ ..

কলকাতা: জঙ্গি-যোগে রাজ্যে গ্রেফতার আরও ১। বেঙ্গল STF-এর হাতে গ্রেফতার আরও ১। ধৃত বিপ্লব বিশ্বাসের সঙ্গে আনসারুল্লা বাংলার যোগ রয়েছে বলে অনুমান STF-এর। ধৃত ABT জঙ্গি শাদ রাডির আত্মীয়-সহ ২ জনকে জেরা করে বিপ্লবের হদিশ। ধৃতের সঙ্গে ABT-র প্রত্যক্ষ যোগ রয়েছে বলে অনুমান গোয়েন্দাদের।
বাংলায় ঠিক কতদূর জাল বিছিয়েছে বাংলাদেশের সন্ত্রাসবাদী সংগঠন আনসারুল্লা বাংলা? তার সন্ধান পেতে এবার অসম পুলিশের জালে ধরা পড়া ১২ জঙ্গির মধ্যে ৪ ABT জঙ্গিকে, চলতি মাসের শুরুতেই নিজেদের হেফাজতে নিয়েছিল বেঙ্গল STF। ধৃত আব্বাস আলি, মিনারুল শেখ, শাদ রাডি ও নুর ইসলামদের আড়ালে আসল মাথা কে? হদিশ পেতে জেরা করেন রাজ্য পুলিশের গোয়েন্দারা। কেউ মুর্শিদাবাদে ঘাঁটি গেড়ে এদেশের ভোটার, আধার কার্ড পাসপোর্ট বানিয়ে অস্ত্র জোগাড় ও স্লিপার সেলের সদস্য় বাড়ানোর কাজ চালিয়ে যাচ্ছিল কেউ আবার তলে তলে চালাচ্ছিল জঙ্গি কার্যকলাপের ট্রেনিংয়ের কাজ!আব্বাস আলি, মিনারুল শেখ, শাদ রাডি থেকে নুর ইসলাম।
সূত্রের খবর, ‘অপারেশন প্রঘাত’-এ অসম পুলিশের জালে ধরা পড়া বাংলাদেশের সন্ত্রাসবাদী সংগঠন আনসারুল্লা বাংলা টিমের এই জঙ্গিদের কার্যকলাপ প্রসঙ্গে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য় হাতে এসে পৌঁছেছিল বেঙ্গল STF-এর।আর তাতেই প্রমাদ গুনছিলেন রাজ্য পুলিশের গোয়েন্দারা।'আনসারুল্লা বাংলা টিমে'র ৪ জঙ্গির আসল উদ্দেশ্য কী ছিল পশ্চিমবঙ্গকে জঙ্গিদের 'নিরাপদ রুটে' পরিণত করা? নাকি বড়সড় নাশকতা ঘটানো? আব্বাস-মিনারুল-শাদ রাডি-নুর ইসলামদের আসল পরিকল্পনার হদিশ পেতে তাদের হেফাজতে নিয়েছিল বেঙ্গল STF। ওই ৪ ABT জঙ্গিকে বহরমপুর CGM কোর্টে তোলা হলে, STF হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
গত ডিসেম্বরে মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়া থেকে প্রথমে আনসারুল্লা বাংলা টিমের ২ সদস্য মিনারুল শেখ ও আব্বাস আলিকে গ্রেফতার করেছিল অসম পুলিশ। তাঁদের জেরা করে ABT-র অসম মডিউলের অন্যতম মাথা শাব শেখ ওরফে শাদ রাডি এবং নুর ইসলাম মণ্ডলের হদিশ মেলে। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে অস্ত্র জোগাড় ও স্লিপার সেলের সদস্য় বাড়ানোর কাজ করত শাদ রাডি। রাজমিস্ত্রির পেশার আড়ালে জঙ্গি-কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিল নুর ইসলাম মণ্ডল। অন্যদিকে বাংলাদেশে গিয়ে জঙ্গি কার্যকলাপের ট্রেনিং নিয়ে এসেছিল মিনারুল শেখ আর হরিহরপাড়ায় অনুমোদনহীন মাদ্রাসা খুলে স্থানীয় যুবকদের মগজধোলাইয়ের কাজ চালিয়ে যেত আব্বাস আলি। প্রশ্ন হল, পশ্চিমবঙ্গে নিজেদের জাল কতদূর বিছিয়েছিল আনসারুল্লা বাংলা টিমের এই সদস্যরা? ধৃতদের জেরা করে এই সব প্রশ্নের উত্তর জানতে সক্রিয় তদন্ত জারি রেখেছে রাজ্য় পুলিশের STF.
আরও পড়ুন, চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের মামলায় CBI তদন্তের অগ্রগতি কতটা? রিপোর্ট তলব আদালতের
(খবরটি সম্প্রতি ব্রেক করা হয়েছে। বিস্তারিত কিছুক্ষণ পরই দেওয়া হচ্ছে। একটু পরে রিফ্রেশ করুন। জেলা থেকে শহর, দেশ, বিদেশ, বিনোদন থেকে খেলা, বিজ্ঞান থেকে প্রযুক্তি সহ অন্যান্য সমস্ত খবরের আপডেটের জন্য দেখতে থাকুন এবিপি আনন্দ ও এবিপি লাইভ)
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
