Kunal Sarkar: ‘আগামী ২ মাস সব স্থগিত রাখা উচিত’ অভিষেকের ব্যক্তিগত মতকে সমর্থন চিকিৎসক কুণাল সরকারের
'কোভিড পরিস্থিতিতে রাজ্যে আগামী ২ মাস সব কিছু বন্ধ রাখা উচিত। নির্বাচন বন্ধ রাখা উচিত, এটা আমার ব্যক্তিগত মত।' গতকাল অর্থাৎ শনিবার আলিপুরে বৈঠকের পর বলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
![Kunal Sarkar: ‘আগামী ২ মাস সব স্থগিত রাখা উচিত’ অভিষেকের ব্যক্তিগত মতকে সমর্থন চিকিৎসক কুণাল সরকারের Doctor Kunal Sarkar supports Abhishek's personal opinion that 'to stop corona infection everything should be postponed for next 2 months' Kunal Sarkar: ‘আগামী ২ মাস সব স্থগিত রাখা উচিত’ অভিষেকের ব্যক্তিগত মতকে সমর্থন চিকিৎসক কুণাল সরকারের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/01/09/84835a9500b0b3e6f73abe3da7a44cf9_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) বক্তব্যকে সমর্থন জানালেন চিকিৎসক কুণাল সরকার (Doctor Kunal Sarkar)। ‘করোনা রুখতে আগামী ২ মাস সব কিছু স্থগিত রাখা উচিত।’ গতকাল মন্তব্য করেছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তার মতকেই একে একে সমর্থন জানিয়েছে চিকিৎসক মহল। অভিষেকের চিন্তাভাবনার বাস্তবায়ন করা হোক, ট্যুইট করেছে কুণাল সরকার।
'কোভিড পরিস্থিতিতে রাজ্যে আগামী ২ মাস সব কিছু বন্ধ রাখা উচিত। নির্বাচন বন্ধ রাখা উচিত, এটা আমার ব্যক্তিগত মত।' গতকাল অর্থাৎ শনিবার আলিপুরে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের অডিটোরিয়ামে বৈঠকের পর বলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী দুমাস ডায়মন্ডহারবার সংসদীয় এলাকায় কোনও রাজনৈতিক সমাবেশ নয়। করা যাবে না বড় আকারের কোনও ধর্মীয় সমাবেশও। বললেন অভিষেক।
২২ জানুয়ারি রাজ্যের চার পুরসভায় ভোটগ্রহণ। তার আগে অভিষেকের এই মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যবহ। মাত্র ১১ দিনের ব্যবধানে, পশ্চিমবঙ্গে সাড়ে চারশো থেকে দৈনিক সংক্রমিতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে সাড়ে পনেরো হাজার ছাড়িয়ে গেছে। রাজ্যে সংক্রমণের হার ২৫ শতাংশ ছুঁইছুঁই। অর্থাৎ, যাঁরা কোভিড টেস্ট করছেন, তাঁদের প্রতি ৪ জনে ১ জনের রিপোর্ট পজিটিভ আসছে।
২২ জানুয়ারি ভোট হবে, বিধাননগর , শিলিগুড়ি, আসানসোল ও চন্দননগরে। রাজ্যের বর্তমান কোভিড পরিস্থিতিতে, ৪ পুরসভার ভোট পিছনোর দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা হয়েছে। সেই মামলায় শুক্রবার, রাজ্য নির্বাচন কমিশনের অবস্থান জানতে চায় আদালত। হাইকোর্টে মামলাকারী দাবি করেন, রাজ্যের কোভিড পরিস্থিতি খুব খারাপ। ভোট পিছিয়ে দেওয়া হোক। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে আদালতে জানানো হয়, ভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে। জীবন চালিয়ে নিয়ে যেতে হবে।
ট্রেনে করে লোক আসছেন। বাজারে যাচ্ছেন। পুরভোটে কোভিড বিধির উপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
রাজ্যের তরফে আদালতে জানানো হয়, যা সাহায্য প্রয়োজন, তারা তা করতে প্রস্তুত। এরপরই, বিচারপতি বলেন, ৪ পুরভোট পিছনো নিয়ে, রাজ্য নির্বাচন কমিশনের কী অবস্থান, তা সোমবারের মধ্যে তাদের হলফনামা দিয়ে জানাতে হবে। মঙ্গলবার, ফের এই মামলার শুনানি। এই অবস্থায়, পুরনির্বাচন ১ মাস পিছনের দাবি করেছে বিজেপি।
অন্যদিকে, শনিবারই ৫ রাজ্যের ৭ দফায় ভোট ঘোষণা হয়।
- ১০ ফেব্রুয়ারি উত্তরপ্রদেশে প্রথম দফার ভোট
- পাঞ্জাব, উত্তরাখণ্ড, গোয়ায় ভোট এক দফায়, নির্বাচন হবে ১৪ ফেব্রুয়ারি
- ওই দিন হবে উত্তরপ্রদেশে দ্বিতীয় দফার ভোট
- তৃতীয় দফার ভোট হবে ২০ ফেব্রুয়ারি
- চতুর্থ দফায় উত্তপ্রদেশে ভোট হবে ২৩ ফেব্রুয়ারি
- পঞ্চম দফায় ভোট হবে ২৭ ফেব্রুয়ারি
- ৫ রাজ্যের ভোট গণনা ১০ মার্চ
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)