Kolkata News: অ্যাপ দুর্নীতি মামলায় কলকাতা-সহ ৬ জায়গায় ED-র হানা
ED Raid App Scam: GST ফাঁকির অভিযোগ-মামলায় সল্টলেকের ব্যবসায়ীর বাড়িতে ..হানা দিল ED
![Kolkata News: অ্যাপ দুর্নীতি মামলায় কলকাতা-সহ ৬ জায়গায় ED-র হানা ED raid at multiple place including Salt Lake Kolkata on App Scam Case Kolkata News: অ্যাপ দুর্নীতি মামলায় কলকাতা-সহ ৬ জায়গায় ED-র হানা](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/02/28/fcd5760a9650b5208d228d26bf3057e31709095527465484_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: অ্যাপ দুর্নীতি মামলায় সকাল থেকে কলকাতায় ইডির অভিযান (ED Raid)। ছত্তীসগঢ়ের রায়পুরের অ্যাপ ও ।GST ফাঁকির অভিযোগ-মামলায় সল্টলেকের ব্যবসায়ীর বাড়িতে হানা দিল ED সকাল থেকে কলকাতার হাতিবাগান, উত্তর ২৪ পরগনার ইছাপুর-সহ ৬টি ঠিকানায় একযোগে চলছে তল্লাশি।
ED সূত্রে খবর, কোটি কোটি টাকা প্রতারণা ও তছরুপের অভিযোগের তদন্তে উঠে আসে কলকাতার ব্যবসায়ী সুরয চোখানির নাম। এদিন রায়পুর থেকে আসা ED-র টিম ওই ব্যবসায়ীর সল্টলেকের বাড়িতে হানা দেয়। ব্যবসায়ীর সংস্থার কর্মী সর্বাণী ভগতের ইছাপুরের বাড়িতে চলছে তল্লাশি। পাশাপাশি, কলকাতার হাতিবাগান এলাকায় অরবিন্দ সরণিতে শেয়ার ট্রেডিং ব্যবসায়ী সন্দীপ মোদির ফ্ল্যাটেও হানা দিয়েছে ED। কেন্দ্রীয় এজেন্সি সূত্রে খবর, এই মামলায় আয়কর ও GST দফতরও তদন্ত চালাচ্ছে।
সম্প্রতি আন্তর্জাতিক কল সেন্টার প্রতারণা চক্রের মামলাতেও তৎপর হয় ইডি। বেনিয়াপুকুর ও কৈখালিতে কিংপিন কুণাল গুপ্তার ঘনিষ্ঠদের ঠিকানায় তল্লাশি চালিয়েছিল কেন্দ্রীয় এজেন্সি। কোটি কোটি টাকার প্রতারণায় আর কারা যুক্ত? উত্তর খুঁজছে ইডি। ভুয়ো কল সেন্টার খুলে এক হাজার কোটি টাকার প্রতারণার মামলায় শহরের একাধিক জায়গায় অভিযান চালিয়েছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।
ইডির দাবি, ২০০৫ সালে কলকাতায় কল সেন্টার খুলে প্রতারণার চক্র শুরু হয়। বিদেশি নাগরিকদের থেকে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা প্রতারণা করা হয়েছে বলে দাবি করে কেন্দ্রীয় এজেন্সি। গত বছর ২৬ অগাস্ট এই চক্রের কিংপিন কুণাল গুপ্তাকে গ্রেফতার করেছিল সল্টলেক ইলেকট্রনিক্স কমপ্লেক্স থানার পুলিশ। বুধবার তাঁরই ঘনিষ্ঠদের ঠিকানায় হানা দেয় ইডি। বেনিয়াপুকুরের তাঁতিবাগান লেনে কুণাল গুপ্তার ঘনিষ্ঠ এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে চলেছিল তল্লাশি।
কৈখালির পিএস ম্যাগনাম আবাসনের একটি ফ্ল্যাটেও হানা দেয় কেন্দ্রীয় এজেন্সি। সূত্রের খবর, অরচার্ড রোড প্রপার্টিসের নামে রয়েছে ওই ফ্ল্যাট। এই মামলায় হাইকোর্টে জমা দেওয়া একটি আবেদনে ইডি দাবি করে, সিআইডি হেফাজতে থাকাকালীন নিজের কয়েক জন সহযোগীকে ফোন করে প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা করেন কুণাল। সিআইডি হেফাজতে থাকা একজন অভিযুক্ত কীভাবে মোবাইল ফোন পেলেন? কেউ কি গোপনে তাঁকে মোবাইল ফোন দিয়েছিলেন? কোটি কোটি টাকার প্রতারণায় আর কারা যুক্ত? উত্তর খুঁজছে কেন্দ্রীয় এজেন্সি।
আরও পড়ুন, বুধে BJP শাসিত একাধিক রাজ্যে কমল পেট্রোলের দর, কোথায় দাঁড়িয়ে কলকাতা ?
(খবরটি সম্প্রতি ব্রেক করা হয়েছে। বিস্তারিত কিছুক্ষণ পরই দেওয়া হচ্ছে। একটু পরে রিফ্রেশ করুন। জেলা থেকে শহর, দেশ, বিদেশ, বিনোদন থেকে খেলা, বিজ্ঞান থেকে প্রযুক্তি সহ অন্যান্য সমস্ত খবরের আপডেটের জন্য দেখতে থাকুন এবিপি আনন্দ ও এবিপি লাইভ)
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)