Ghatakpur: বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কের জের, ঘটকপুরে ভরা বাজারে হাঁসুয়ার কোপ ফল ব্যবসায়ীকে
Ghatakpur News: ঘটকপুরে জনবহুল রাস্তায় এমন ঘটনায় এলাকার মানুষ যথেষ্ট আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। স্থানীয় সেই ফল ব্যবসায়ীকে গুরুতর আহত পরিস্থিতিতে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

ঘটকপুর: বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কের জেরে প্রাণ গেল এক ফল ব্যবসায়ীর। ঘটনাটি ঘটেছে ঘটকপুকুর চৌমাথার জনবহুল বাজারে। সেখনেই এক ফল ব্যবসায়ীকে হাঁসুয়ার কোপ দেওয়া হয়। বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কের জেরে আক্রোশে ব্যবসায়ীর মাথায় হাঁসুয়ার কোপ মহিলার স্বামীর, এমনটাই জানা গিয়েছে স্থানীয় সূত্রে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
এদিকে, ঘটকপুরে জনবহুল রাস্তায় এমন ঘটনায় এলাকার মানুষ যথেষ্ট আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। স্থানীয় সেই ফল ব্যবসায়ীকে গুরুতর আহত পরিস্থিতিতে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্র অনুযায়ী, আহত ব্যক্তি ও আক্রমণকারী ২ জনেই ঘনিষ্ঠ বন্ধু। কিন্তু বন্ধুত্বের সম্পর্কে চিড় ধরে পরে। বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক রাখার অভিযোগ ঘিরে সমস্য়ার শুরু হয়।
উল্লেখ্য, বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক ও তার জেরে অশান্তির খবর প্রতিদিনই প্রকাশ্যে আসছে। কিছুদিন আগেই এমনই একটি খবর এসেছিল বাগুইআটি থেকে। সেখানে বাথরুমে স্বামীর রক্তাক্ত দেহ ফেলে রেখে চম্পট দিয়েছিলেন স্ত্রী। বাগুইআটিতে স্বামীকে খুনের অভিযোগ উঠেছিল সেই মহিলার বিরুদ্ধে। প্রাথমিকভাবে পুলিশের অনুমান ছিল বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের জেরেই খুন করা হয়েছে। ওই মহিলার প্রেমিক ও বাড়িওয়ালাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল বাগুইআটি থানা।
বাগুইআটির চড়কপুরে ভাড়া বাড়িতে থাকতেন ভোলা হালদার ও তাঁর স্ত্রী উপাসনা হালদার। স্থানীয় সূত্রে খবর, প্রায় রোজই অশান্তি লেগে থাকত দম্পতির মধ্যে। বাড়িওয়ালা ঘর ছেড়ে দিতে বলেছিলেন তাঁদের। এরই মধ্যে ঘটনার দিন তাঁদের ঘর থেকে ধোঁয়া বেরোতে দেখে সন্দেহ হয় প্রতিবেশীদের। ঘরে ঢুকে তাঁরা দেখেন কিছু নথিপত্র পোড়াচ্ছেন উপাসনা। এরপর বাথরুমের দরজা খুলে দেখতেই চক্ষু চড়কগাছ। প্রতিবেশীদের দাবি, বাথরুমে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়েছিলেন স্বামী ভোলা হালদার। এরপর প্রতিবেশীরাই পুলিশে খবর দেন। সেই ফাঁকে চম্পট দেন অভিযুক্ত স্ত্রী। বাড়িওয়ালার আত্মীয় পদ্মা শাঁখারি বলেন, "আমি দরজাটা খুলেছি, খুলে দেখছি কতগুলো কাগজপত্র ও পোড়াচ্ছে। আমি বললাম এই পোড়াচ্ছিস কেন কাগজপত্র? তুই বেরো আমি ঘরে তালা দেব। আমরা বলছি এই দেখ তো ঘর দেখ, বাথরুম...তারপর বোনের ছেলেটা বাথরুমে গিয়ে দেখে এই ঘটনা।'' পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, পরকীয়ার জেরেই স্বামীকে খুন করে থাকতে পারেন স্ত্রী। অভিযুক্তের প্রেমিক শুভ রাজবংশীকে আটক করেছিল পুলিশ।
বাঁশদ্রোণীতে নিজের স্ত্রীকে খুনের চেষ্টা করেছিলেন এক ব্যক্তি। স্বামীর সঙ্গে বনিবনা ছিল না বছর চল্লিশের মহিলার। ছেলেকে নিয়ে বাঁশদ্রোণীর ব্রহ্মপুর এলাকায় ভাড়া থাকতেন তিনি।






















