![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Hooghly Woman Death:ক্যাব বাইকে দুর্ঘটনা নিউ টাউনে, প্রাণ গেল চুঁচুড়ার তরুণীর
Reckless App Bike Ride In New Town: বেপরোয়া ক্যাব বাইক প্রাণ কাড়ল চুঁচুড়ার তরুণীর। ঘটনাটি ঘটেছে নিউ টাউনে। মৃতের নাম প্রিয়সী পাল, বয়স ২২ বছর।
![Hooghly Woman Death:ক্যাব বাইকে দুর্ঘটনা নিউ টাউনে, প্রাণ গেল চুঁচুড়ার তরুণীর Hooghly Woman Death Due To Reckless App Bike Ride In New Town Hooghly Woman Death:ক্যাব বাইকে দুর্ঘটনা নিউ টাউনে, প্রাণ গেল চুঁচুড়ার তরুণীর](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/06/23/fa19e7543f6c023301957a94bd5cab5a1719136639074482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
সৌরভ বন্দ্যোপাধ্যায়, ও রঞ্জিত সাউ, নিউ টাউন: বেপরোয়া ক্যাব বাইক প্রাণ কাড়ল চুঁচুড়ার তরুণীর (Hooghly Woman Accident Death)। ঘটনাটি ঘটেছে নিউ টাউনে। মৃতের নাম প্রিয়সী পাল, বয়স ২২ বছর। পুলিশ সূত্রে খবর, গত কাল সন্ধেয় মারা যান ওই তরুণী।
বিশদ...
পুলিশ জানিয়েছে আদতে চুঁচুড়ার কোদালিয়া ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের পল্লীশ্রী এলাকায় প্রিয়সীর বাড়ি। তবে সাংবাদিকতা নিয়ে স্নাতকোত্তরের লেখাপড়া করছিলেন চুঁচুড়ার বাইরে। নির্দিষ্ট করে বললে, নিউটাউনের একটি ইনস্টিটিউটে 'সামার ইন্টার্নশিপ' করছিলেন তিনি। প্রিয়সীর মা মৌসুমী পাল জানান, গত কাল দুপুর দেড়টা নাগাদ বাড়ি থেকে বেরোন তরুণী। ট্রেন ধরে হাওড়া যান। তার পর হঠাৎ, গত কাল সন্ধে পৌনে সাতটা নাগাদ মৌসুমীর কাছে একটি ফোন আসে। সেখানেই মেয়ের দুর্ঘটনার খবর পান তিনি। মৌসুমীর বক্তব্য, নিউটাউনের একটি বেসরকারি নার্সিংহোম থেকে তাঁকে জানানো হয়েছিল, তড়িঘড়ি তাঁরা যেন সেখানে পৌঁছে যান। তাঁর দাবি, একটি 'ক্যাব বাইক' ভাড়া করে নিউ টাউনের দিকে যাচ্ছিলেন প্রিয়সী। রাস্তায় মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনাটি ঘটে। স্থানীয় কোদালিয়া ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সুকান্ত ঘোষ জানান, পরিবার সূত্রে থেকে তিনি এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার খবর জানতে পারেন। দুর্ঘটনার কবলে পড়ে প্রিয়সীর ঘাড়ের শিরা ছিঁড়ে যাওয়ায় তাঁর মৃত্যু হয়, এমনই আপাতত জানা গিয়েছে। তরতাজা প্রাণের এমন মৃত্যুতে শোকের ছায়া পল্লীশ্রী এলাকায়। বেপরোয়া গতির বলি এই রাজ্যে আগেও হয়েছেন একাধিক তরুণ-তরুণী। গত জানুয়ারিতে, যেমন, পাটুলি থানা এলাকার বাঘাযতীন উড়ালপুলের কাছে সমীর গায়েন নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়। জানা গিয়েছিল, সে বার ৪টি বাইকে ৮ জন বন্ধু মিলে খেতে বেরিয়েছিলেন। পুলিশ সূত্রে খবর, লরিকে পাশ কাটাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছিল বাইক। রাস্তার ডিভাইডারের ওপর ছিটকে পড়েন সমীর। মাথায় গুরুতর আঘাত লাগে। গুরুতর আহত হন তাঁর সঙ্গীও। কারও মাথাতেই হেলমেট ছিল না বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ঠিক সপ্তাহখানেক আগে, শহরেই আর এক বাইক দুর্ঘটনায় প্রাণ যায় একজনের। এবার ঘটনাটি ঘটেছিল সার্ভে পার্ক থানা এলাকায়। ঘটনার দিন ভোরে রুবি মোড় থেকে গড়িয়ার দিকে যাওয়ার পথে বেপরোয়া বাইক চালক রাস্তার ধারে গার্ডরেলে ধাক্কা মারেন। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় চালকের। কিন্তু প্রশ্ন হল, বার বার একই ধরনের দুর্ঘটনা সত্ত্বেও কেন বেপরোয়া গতিতে লাগাম পরানো যাচ্ছে না? কেন আরও একটু সচেতন হতে পারছে না প্রশাসন? সাধারণ মানুষই বা যথেষ্ট সজাগ নন কেন?
আরও পড়ুন:নিটের প্রশ্নপত্র ফাঁসের মামলায় এবার কি মহারাষ্ট্র-যোগ? জিজ্ঞাসাবাদ ২ শিক্ষককে
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)