Kolkata: পুজোর ব্যানার লাগানো নিয়ে ২ ক্লাবের সদস্যদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৪
Kolkata News Update: ব্যানার ছিড়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে প্রগতি সংঘ ও সেই ক্লাবের কাউন্সিলর ঘনিষ্ঠদের বিরুদ্ধে। প্রতিবাদ করলে ব্যাপক মারধরের অভিযোগ ওঠে, লেক থানায় এই বিষয়ে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

কলকাতা: খাস কলকাতায় এবার ২ ক্লাবের সদস্যদের মধ্যে সংঘর্ষ। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন ৪ জন। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ কলকাতায়। পুজোর ব্যানার লাগানো নিয়ে মূলত সমস্যার সূত্রপাৎ বলে স্থানীয় সূত্র জানা গিয়েছে। লর্ডস মোড়ে বাঁশ দিয়ে বাধা ছিল সংহতি ক্লাবের ব্যানার। কিন্তু সেই ব্যানার ছিড়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। ব্যানার ছিড়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে প্রগতি সংঘ ও সেই ক্লাবের কাউন্সিলর ঘনিষ্ঠদের বিরুদ্ধে। প্রতিবাদ করলে ব্যাপক মারধরের অভিযোগ ওঠে, লেক থানায় এই বিষয়ে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
পুজোর আগে কলকাতার বিভিন্ন রাস্তায় বাঁশের কাঠামো নতুন কিছু নয়। বিভিন্ন পুজো কমিটির তরফে এই কাঠামো লাগিয়ে ব্য়ানার দেওয়া হয়। সংহতি ক্লাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ''হঠাৎ খবর পেয়েছিলাম যে আমাদের লাগানো ব্যানার খুলে ফেলছে ওঁরা। আমরা দৌড়ে আসি, এসে দেখতে পাই ছবিটা। চার-পাঁচজনকে ভীষণ লাথি, ঘুসি, চড়, থাপ্পড় মারতে থাকে। প্রগতি সংঘ একটি ক্লাব, তাঁরা এখন এই জায়গাটি দখলের চেষ্টা করছে।'' ক্লাবের তরফে আরও জানানো হয়, ''কাউন্সিলরের লোকজন ছাড়াও আরও ২৫-৩০ জন বহিরাগত ছিল। তারা এসে আমাদের ওপর আক্রমণ করতে থাকে। গত ৩-৪ বছর ধরেই এরা এরকম করে চলেছে।''
বাঁশদ্রোণীতে কলেজ শিক্ষিকার রহস্যমৃত্যু
শহরের অন্য একটি ঘটনায় বাঁশদ্রোণীতে এক শিক্ষিকার রহস্য মৃত্যুর খবর সামনে এসেছে। পুলিশ সূত্রে খবর, মৃত্যুর আগে এক বন্ধুকে ভিডিও রেকর্ডিং পাঠিয়েছিলেন সেই অধ্যাপিকা। ভিডিও বার্তায় তিনি জানান, তিনি আত্মঘাতী হতে চলেছেন। বেঁচে থাকার আর কোনও কারণ নেই তাঁর জীবনে। মানসিক অবসাদে ভুগছেন তিনি। তাঁর মৃত্যুর জন্য় কেউ দায়ী নন। ওই ভিডিও বার্তা পেয়েই অধ্য়াপিকার বন্ধু ছুটে আসেন বাঁশদ্রোণীর ওই ভাড়া বাড়িতে। কিন্তু তত ক্ষণে সব শেষ। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাঁশদ্রোণীর ওই ভাড়াবাড়িতে একসঙ্গেই থাকতেন ওই অধ্যাপিকা এবং তাঁর পুরুষ বন্ধু। কিন্তু এই ঘটনার সময়ে বাড়িতে ছিলেন না তাঁর পুরুষ বন্ধু, এমনটাই জানা গিয়েছে। ভিডিও বার্তা পেয়ে ছুটে আসেন তিনি। বাড়ির রান্নাঘরের পাশেই একটি ঘর রয়েছে। সেখানেই ঝুলন্ত অবস্থায় দেহ উদ্ধার হয় তরুণীর। যে অবস্থায় ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়ায় যায়, সেই অবস্থাতেই বের করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু চিকিৎসকরা ওই অধ্যাপিকাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।






















