Fire: মাঝেরহাট ব্রিজের কাছে ঝুপড়িতে আগুন, পুড়ে ছাই ৪টি ঝুপড়ি
এক মহিলা ঘরে আটকে পড়ায় স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করেন। দমকলের ২টি ইঞ্জিনের আধঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

কলকাতা: মাঝেরহাট ব্রিজের কাছে চার নম্বর রেল গেটের ধারে ঝুপড়িতে আগুন। পুড়ে ছাই ৪টি ঝুপড়ি। ভস্মীভূত বেশ কয়েকটি মোটরবাইক। গতকাল রাত ১১টা নাগাদ তারাতলার কাছে গড়াগাছা রোডের ওই ঝুপড়িগুলোতে আগুন লাগে। এক মহিলা ঘরে আটকে পড়ায় স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করেন। দমকলের ২টি ইঞ্জিনের আধঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুন লাগার কারণ এখনও জানা যায়নি।
গতকাল মানিকতলার (Maniktala) মুরারিপুকুরে রঙের কারখানায় বিধ্বংসী আগুন লাগে। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের ৩টি ইঞ্জিন। ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় পাশের বাড়িতেও আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এ দিন সকাল ১১টা নাগাদ ১৬ নম্বর মুরারিপুকুর রোডে (Muraripukur Road) ওই রঙের কারখানায় আগুন লাগে। রাসায়নিকের (Chemical) মতো দাহ্য পদার্থ মজুত থাকায় দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে। কারখানায় অগ্নি নির্বাপণ ছিল না বলে জানিয়েছে দমকল। স্থানীয়দের অভিযোগ, রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ থেকে শুরু করে থানায় নালিশ জানানো সত্ত্বেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
রঙের কারখানায় বিধ্বংসী আগুন: কারখানা জুড়ে লেলিহান শিখা। গলগল করে বেরোচ্ছে কালো ধোঁয়া। চারপাশে পোড়া গন্ধের মধ্যে আতঙ্কের ছোটাছুটি। ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে রঙের কারখানা। আশেপাশের বাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে আগুন। আতঙ্কিত হয়ে পড়েন স্থানীয়রা। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের ৩টি ইঞ্জিন। আগুন নেভাতে হাত লাগান স্থানীয়রাও। স্থানীয় এক ব্যক্তি জানান, "অনেকবার রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ থেকে শুরু করে থানায় নালিশ জানিয়েছি। রাসায়নিকের (Chemical) মতো দাহ্য পদার্থ মজুত থাকায় এরকম বিপদের আশঙ্কা ছিলই।''
গত বুধবার বেলায় ডানলপ মোড়ে একটি বহুতলে আগুন লেগে যায়। একই দিনে মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে, উত্তর ২৪ পরগনার দুই জায়গায় ঘটে, বড়সড় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা। দমকলের তত্পরতায় ঘণ্টাখানেকের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। বুধবার সকাল সাড়ে ১১টায়, রোজকার মতোই ডানলপ মোড়ে তখন চূড়ান্ত ব্যস্ততা। আচমকা দাউদাউ করে জ্বলে ওঠে বহুতলের তিনতলার ঘর। মুহূর্তের মধ্যে কালো ধোঁয়ায় ভরে যায় চারপাশ। তার মধ্যেই আচমকা বিস্ফোরণের শব্দ। ঘরের মধ্যে থাকা একটি সিলিন্ডার ফেটে যায় করে বলে দাবি স্থানীয়দের। তখনও তিনতলায় ঘরে আটকে ছিলেন ৪জন। দমকল কর্মীরা এসে তড়িঘড়ি তাঁদের উদ্ধার করেন। ওই বহুতলের দোতলায় রয়েছে একটি ব্যাঙ্ক। একতলায় দোকান। আগুন ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন স্থানীয়রা। তবে কেউ হতাহত হননি। বাড়িটি পুরনো হওয়ায় চাঙর খসে পড়তে শুরু করে। আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয় দমকল কর্মীদের। দমকলের তিনটি ইঞ্জিন






















