Youth Death Update: আহমেদ ডেন্টাল কলেজের সামনে যুবকের রহস্যমৃত্যুর কিনারা, পিটিয়ে খুনের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
শিয়ালদার কাছে আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজের সামনে থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় আয়ুষ জুলকা নামে ওই যুবককে উদ্ধার করে পুলিশ। এনআরএস হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।
আবীর দত্ত, কলকাতা: শিয়ালদার কাছে আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজের সামনে যুবকের রহস্যমৃত্যুর কিনারা। বছর ২৬-এর যুবককে পিটিয়ে খুনের অভিযোগে ৩ জনকে গ্রেফতার করল মুচিপাড়া থানার পুলিশ। কথা কাটাকাটির জেরে পিটিয়ে খুন করা হয়। অভিযুক্তদের ফুটপাতে দোকান রয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। এর আগে রবিবার রাত পৌনে ২টো নাগাদ ১০০ ডায়ালে ফোন করে লালবাজারে খবর দেওয়া হয়। শিয়ালদার কাছে আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজের সামনে থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় আয়ুষ জুলকা নামে ওই যুবককে উদ্ধার করে পুলিশ। এনআরএস হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।
শিয়ালদার কাছে আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজের সামনে যুবকের রহস্যমৃত্যুর কিনারা। ৩ জনকে গ্রেফতার করল মুচিপাড়া থানার পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, কথা কাটাকাটির জেরে পিটিয়ে খুন করা হয় বছর ছাব্বিশের যুবককে। পুরনো আক্রোশ কাজ করেছে কি না, খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
কী কারণে খুন? সামান্য কারণে বচসার জেরে খাস কলকাতায় পিটিয়ে মারা হল এক যুবককে। ঘটনায় ৩ জনকে গ্রেফতার করল মুচিপাড়া থানার পুলিশ। ঘটনার সূত্রপাত রবিবার। শিয়ালদার মতো ব্যস্ত এলাকায় ফুটপাত থেকে যুবকের রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হয়।
পুলিশ সূত্রে খবর,রাত পৌনে ২টো নাগাদ ১০০ ডায়ালে ফোন করে জানানো হয়, শিয়ালদার কাছে আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজের সামনে ফুটপাতের ওপর এক যুবক সংজ্ঞাহীন অবস্থায় পড়ে আছে। খবর যায় মুচিপাড়া থানায়। পুলিশ গিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় এক যুবককে উদ্ধার করে। এনআরএস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে বছর ২৬-এর যুবককে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। পুলিশ সূত্রে খবর,মৃতের নাম আয়ুষ জুলকা।
ঘটনার দিন ফুটপাতের কয়েকজন দোকানদারের সঙ্গে সামান্য বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়েন ওই যুবক। গালিগালাজ করায় তাঁকে পিটিয়ে মারা হয় বলে প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছে পুলিশ। খুনের নেপথ্যে পুরনো কোনও আক্রোশ কাজ করেছে কি না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
চুড়ায় পুলিশ কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য : নিহত পুলিশকর্মীর নাম রবি পাত্র, বয়স ৫৮ বছর। সূত্রের খবর, ওই পুলিশ কর্মী চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের অধীন কনস্টেবল পদে কর্মরত।
চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের তরফ থেকে জানা গিয়েছে, চুঁচুড়ায় একটি পুলিশ ব্যারাক আছে, সেই ব্যারাকে তিনি দীর্ঘদিন থাকেন। ব্যারাকের পাশেই একটি দোকানের চালায় রবিবার সন্ধ্যায় গলায় দড়ি দেওয়া অবস্থায় ঝুলতে দেখা যায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে চুঁচুড়া থানার পুলিশ দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়। প্রাথমিকভাবে এটা আত্মহত্যার ঘটনা বলে অনুমান পুলিশের। সূত্রের খবর, তাঁর মানসিক অবসাদ ছিল। চন্দননগর পুলিশ কমিশনার অমিত পি জাগালভি জানিয়েছেন, ঝুলন্ত অবস্থায় কনস্টেবলকে উদ্ধার করা হয়েছে। কী কারণে মৃত্যু হয়েছে কনস্টেবলের তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে এবং ওঁর পরিবারের সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়েছে।