Ghoom Festival: শ্বেতশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘার হাতছানি আর টয়ট্রেনের আকর্ষণ, দার্জিলিংয়ে শুরু ঘুম ফেস্টিভ্যাল
Darjeeling Ghoom Festival:দার্জিলিংয়ে পর্যটনের প্রসারে শনিবার থেকে শুরু হল ঘুম ফেস্টিভ্যাল।ঘুমে রেলওয়ে স্টেশনে(Ghoom Railway Station) উৎসবের সূচনা করলেন নর্থ-ইস্ট ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজার।
মোহন প্রসাদ, দার্জিলিং: দার্জিলিং-এ (Darjeeling) শুরু হল ঘুম ফেস্টিভ্যাল (Ghoom Festival)। চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। শুরুর দিনেই পাহাড়ের নাচ, গান, সংস্কৃতি, খাবারে মজলেন দর্শকরা। রবিবার থেকে ফের দার্জিলিং-কার্শিয়ঙের মধ্যে চালু হল টয়ট্রেন (Toy Train)।
শ্বেতশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘার হাতছানি আর টয়ট্রেনের আকর্ষণ ছিলই। সুন্দরী দার্জিলিং-এ পর্যটনের প্রসারে শনিবার থেকে শুরু হল ঘুম ফেস্টিভ্যাল। ঘুমে রেলওয়ে স্টেশনে (Ghoom Railway Station) উৎসবের সূচনা করলেন নর্থ-ইস্ট ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজার (General Manager)। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের (North-west Railway) জেনারেল ম্যানেজার অংশুল গুপ্তা বলেন, দার্জিলিং-হিমালয়ান রেলওয়ে ১০০ বছর পার করল। ঘুম উঁচু স্টেশন। গেজ নেটওয়ার্ক। পর্যটনকে এগিয়ে নিযে যেতে পদক্ষেপ। রেল বাড়লে দেশ বাড়ে।
দার্জিলিং-হিমালয়ান রেলওয়ের উদ্যোগে ঘুম উৎসব চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ঘুম ফেস্টিভ্যালের হাত ধরে বাড়তি লাভের আশায়, ব্যবসায়ীরা। প্রতিদিনই হবে নানা ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। শুরুর দিনেই গান, নাচে মজলেন দর্শকরা। বিভিন্ন স্টলে স্থানীয় রকমারি খাবার, পোশাকের সম্ভার দেখে উচ্ছ্বাসে ভাসলেন পর্যটকরা। জিনিসপত্র কিনতে উপচে পড়ল ভিড়। কলকাতার বাসিন্দা তথা পর্যটক গার্গী দাস বলেন, “ফেস্টিভ্যাল খুব ভালো লাগছে। এনজয় করছি। ট্যুরিস্টরা আকর্ষিত হবে।’ ’এদিকে গতকাল রবিবার থেকে ফের দার্জিলিং-কার্শিয়ঙের মধ্যে ছুটতে শুরু করেছে টয়ট্রেন হিমকন্যা।
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০২৩-এই গড়াবে সেবক থেকে রংপো রেলওয়ের (Rongpo) চাকা। শনিবার (Saturday) এলাকা পরিদর্শন করেন এমনই জানালেন উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের (North-west Railway) জেনারেল ম্যানেজার (Railway General Maneger)। ঠিক হয়েছিল ২০২০-র মধ্যে শেষ হবে কাজ। অতিরিক্ত এই সময় নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। সেবক থেকে রংপো, এই রেলপথ প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দীর্ঘ। এর মধ্যে দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলায় পড়ছে ৪১ দশমিক ৫৪ কিলোমিটার। বাকি ৩ দশমিক ৪৪ কিলোমিটার সিকিমের মধ্যে। এখন অপেক্ষা ট্রেনের চাকা গড়ানোর।