![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Murshidabad News:অন্যের সুপারিশ ও নিয়োগপত্র জাল করে বাবার স্কুলে ছেলের চাকরি, ডিআইজি-সিআইডিকে তলব হাইকোর্টের
এই মামলায় ডিআইজি-সিআইডিকে তলব হাইকোর্টের। কাল সকাল সাড়ে ১০টায় হাজিরার নির্দেশ
![Murshidabad News:অন্যের সুপারিশ ও নিয়োগপত্র জাল করে বাবার স্কুলে ছেলের চাকরি, ডিআইজি-সিআইডিকে তলব হাইকোর্টের Murshidabad Son's job in father's school by forging other's recommendation and appointment letter Murshidabad News:অন্যের সুপারিশ ও নিয়োগপত্র জাল করে বাবার স্কুলে ছেলের চাকরি, ডিআইজি-সিআইডিকে তলব হাইকোর্টের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/09/13/3486de26e55084d33b8dbb5b8e02e54f1663046229277338_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
সৌভিক মজুমদার, কলকাতা: অন্যের সুপারিশ ও নিয়োগপত্র জাল করে বাবার স্কুলে ছেলের চাকরি। মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) গোথা এ আর হাইস্কুলে শিক্ষক পদে কর্মরত বাবা ছেলে! স্কুলের প্রধান শিক্ষক আশিস তিওয়ারির বিরুদ্ধে ছেলেকে সাহায্যর অভিযোগ।
প্রধান শিক্ষক আশিস তিওয়ারির ছেলে অনিমেষ তিওয়ারি । একজনের সুপারিশপত্র, আরেকজনের নিয়োগপত্র জাল করে চাকরি পাওয়ার অভিযোগ। এই মামলায় ডিআইজি-সিআইডিকে তলব হাইকোর্টের (Calcutta Highcourt)। কাল সকাল সাড়ে ১০টায় হাজিরার নির্দেশ
বাবা প্রধান শিক্ষক আর অন্যের সুপারিশপত্র ও নিয়োগপত্র জাল করে সেই স্কুলেই শিক্ষকতার চাকরি পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছেলের বিরুদ্ধে! শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির আবহেই, এই ঘটনা সামনে আশায় হতবাক খোদ কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta Highcourt) বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু ।
অন্যের সুপারিশপত্র ও নিয়োগপত্র নকল করে স্কুলে চাকরি পাওয়ার অভিযোগে, তদন্তের জন্য DIG CID-কে ডেকেছেন তিনি । মুর্শিদাবাদের সুতি থানা এলাকার গোথা এ আর হাইস্কুল । এই স্কুলের প্রধান শিক্ষক হলেন আশিস তিওয়ারি ।
একই স্কুলে ভূগোলের শিক্ষক হলেন তাঁর ছেলে, অনিমেষ তিওয়ারি । অভিযোগ, অন্যের নিয়োগপত্র ও সুপারিশপত্র জাল করে স্কুলে চাকরি পেয়েছেন তিনি । স্কুলে নিয়োগ সংক্রান্ত মামলার শুনানি চলাকালীন এই বিষয়টি সামনে এসেছে। বুধবার বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে,মধ্যশিক্ষা পর্ষদের আইনজীবী জানান, ওই স্কুলে অনিমেষ তিওয়ারি নয়, চাকরির সুপারিশ গেছিল আতাউর রহমানের নামে কিন্তু তাঁর মেমো নম্বর নকল করে নিজের নামে সুপারিশপত্র বানিয়েছিলেন অনিমেষ । শুধু তাই নয়,অরবিন্দ মাইতি নামে অন্যের নিয়োগপত্রও নকল করেছেন তিনি ।
একথা শুনে রীতিমতো হতবাক হয়ে যান বিচারপতি । তিনি প্রশ্ন তোলেন - এরকম আর কত হয়েছে? প্রধান শিক্ষক জানেন না, যাঁকে নিয়োগ করছেন তিনি তথ্য বিকৃত করছেন কি না ? তাহলে ছাত্রদের ভবিষ্যৎ কী?
অন্যদিকে মামলাকারীর আইনজীবী দাবি করেন, ২০১৬-র SLST-তে নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত করছে CBI. তাই এই ঘটনাটিরও তদন্ত করুক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাই । কিন্তু তাতে সম্মতি না দিয়ে, DIG CID-কে তলব করেছেন বিচারপতি । তিনি জানান, বৃহস্পতিবার DIG CID এসে জানাবেন এই ঘটনার তদন্ত করবেন কি না ।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)