![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Murshidabad News: বেলডাঙা বোমা বিস্ফোরণের তদন্তভার এবার NIA-র
NIA Takes Charge: এবার বেলডাঙায় বোমা বিস্ফোরণ কাণ্ডে তদন্তভার নিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা NIA। গত ১৭ জানুয়ারি বেলডাঙা থানার রামেশ্বরপুর এলাকায় বোমা বাঁধতে গিয়ে বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় ইয়াছউদ্দিন শেখের।
![Murshidabad News: বেলডাঙা বোমা বিস্ফোরণের তদন্তভার এবার NIA-র NIA Takes Charge Of Investigation Of Bomb Blast Case In Beldanga Of Murshidabad Murshidabad News: বেলডাঙা বোমা বিস্ফোরণের তদন্তভার এবার NIA-র](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/10/10/3c8e5bef9358dbd5dc7c2829b13890141665398841122482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
রাজীব চৌধুরী, মুর্শিদাবাদ: এবার বেলডাঙায় (Beldanga) বোমা বিস্ফোরণ (bomb blast) কাণ্ডে তদন্তভার (investigation) নিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা NIA। গত ১৭ জানুয়ারি বেলডাঙা থানার রামেশ্বরপুর এলাকায় বোমা বাঁধতে গিয়ে বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় ইয়াছউদ্দিন শেখের। বিস্ফোরণের জেরে একটি ঘরের ছাদ উড়ে যায়।
কেন এনআইএ?
এখনও পর্যন্ত পাওয়া তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে ঘটনার আট মাস পর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশে এই মামলার তদন্তভার নিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সোমবার ঘটনাস্থলে যান এনআইএ-র প্রতিনিধি দল। এদিন প্রথমে বিস্ফোরণ স্থলে গিয়ে খতিয়ে দেখার পর নিহত ইয়াছউদ্দিন শেখের বাড়িতে গিয়ে তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন এনআইএ অফিসাররা। নিহতের স্ত্রী জানান, কী ভাবে স্বামীর মৃত্যু হল। সূত্রের খবর, ইয়াছউদ্দিন কী কাজ করতেন এই নিয়েও বিশদ জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় স্ত্রীকে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার পরিদর্শনের পর নিহতের আত্মীয়রা আশাবাদী। সঠিক তদন্ত হবে, এমন আশা সকলের।
যা জানা যায়...
বেলডাঙার ওই বিস্ফোরণ হইচই ফেলে দিয়েছিল নানা দিকে। ঘটনার পর পরই তল্লাশি চালিয়ে পুলিশ ভাঙা ঘর থেকে ৭৫টি সকেট বোমা এবং বোমা তৈরির প্রচুর সরঞ্জাম উদ্ধার করে। তদন্ত শুরু করে জেলা পুলিশ। এর পর তিন মাসের মধ্যে পাঁচ অভিযুক্তকে গ্রেফতারও করা হয়। প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে খাগড়াগড় বিস্ফোরণের পর থেকে এই ধরনের ঘটনা আরও বেশি করে চিন্তার ভাঁজ বাড়ায় অনেকের। ২০১৪ সালের ২ অক্টোবর খাগড়াগড়ের একটি বাড়িতে শক্তিশালী আইইডি বিস্ফোরণ হয়েছিল। তাতে ঘটনাস্থলেই দুই জেএমবি জঙ্গির মৃত্যু হয়। এক জঙ্গি জখম হয়। ২০১৪ সালে প্রথমে ধরা পড়ে জিয়াউল। পরের বছর গ্রেফতার হয় মতিউর ওরফে ভাষা। এরপর ২০১৬ সালে গ্রেফতার হয় ইউসুফ ওরফে বক্কর। ২০১৯ সালের অগাস্টে গ্রেফতার হয় জহিরুল। এর মাঝে ২০১৮-র অগাস্টে বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার হয় মূল অভিযুক্ত কওসর। সব কজন জঙ্গির বিরুদ্ধেই ইউএপিএ, ভারতীয় দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারা এবং বিস্ফোরক সংক্রান্ত ধারায় মামলা দায়ের করা হয়। প্রথমে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ। পরে তদন্তভার নেয় এনআইএ। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, ভারতে জঙ্গি নিয়োগ, প্রশিক্ষণ দেওয়ার মাধ্যমে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ চালানো এবং ভারত ও বাংলাদেশে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করাই জেএমবি-র লক্ষ্য ছিল। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে কওসর আলিকে ২৯ বছরের জেলের সাজা দেয় নগর দায়রা আদালত।
আরও পড়ুন:বিশ্বকাপের দলে সুযোগ পাবেন বাংলার পেসার? কী ইঙ্গিত দিলেন সৌরভ?
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)