![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Naihati : নৈহাটির শিবদাসপুরে গুলিবিদ্ধ ব্যক্তির মৃত্যু !
Naihati Shootout : রাতেই কল্যাণীর জেএনএম হাসপাতালে জাকির হোসেনের অস্ত্রোপচার করা হয়
![Naihati : নৈহাটির শিবদাসপুরে গুলিবিদ্ধ ব্যক্তির মৃত্যু ! North 24 Paragana : Man who was shot at Shibdaspur died at Kalyani hospital Naihati : নৈহাটির শিবদাসপুরে গুলিবিদ্ধ ব্যক্তির মৃত্যু !](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/10/30/aaa39e7fc512352ac75294c706a2257d1667105289878170_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নৈহাটি : নৈহাটির (Naihati) শিবদাসপুরে (Shibdaspur) মৃত্যু গুলিবিদ্ধ ব্যক্তির। নিহত জাকির হোসেনের বুকে, পেটে ও হাতে গুলি লাগে। রাতেই কল্যাণীর জেএনএম হাসপাতালে (Kalyani JNM Hospital) জাকির হোসেনের অস্ত্রোপচার করা হয়। ইউসুফ আলি মণ্ডল নামে আরও এক ব্যক্তি বোমার স্প্লিন্টারে জখম হন। রাতেই তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। দুই জনই তাঁদের কর্মী বলে দাবি স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের।
মাত্র ৪ দিনের ব্যবধান। কাঁকিনাড়ায় বোমা বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যুর পর সেই ব্যারাকপুর কমিশনারেটেরই শিবদাসপুরে শ্যুটআউটের ঘটনা ঘটে ! সঙ্গে মুহুর্মুহু বোমাবাজি। পরপর কয়েক রাউন্ড গুলি চলে, জখম ১। বোমার আঘাতে গুরুতর জখম হন আরও ২জন।
স্থানীয় সূত্রে খবর, স্কন্দপুকুরে চায়ের দোকানে বসেছিলেন জাকির হোসেন, ইউসুফ আলি মণ্ডল নামে ২ ব্যক্তি সহ তিন স্থানীয় বাসিন্দা। সেখানে হঠাৎ বাইকে করে আসে ৪-৫ জন দুষ্কৃতী। এরপর প্রথমে গুলি, তারপর বোমাবাজি করে বলে অভিযোগ। স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি করেছিল, গুলি-বোমায় আহত ৩ জনের মধ্যে ২জন তাদের কর্মী।
কেন বারবার অশান্ত ব্যরাকপুর কমিশনারেট এলাকা ?
কিন্তু কেন বারবার অশান্ত হচ্ছে ব্যরাকপুর কমিশনারেট এলাকা ? কীভাবে চলছে দুষ্কৃতীদের এই বেপরোয়া রাজ ? কোথায় সাধারণের নিরাপত্তা ? পুলিশ ও প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে ওঠে প্রশ্ন। পুলিশ সূত্রে দাবি করা হয়, ব্যক্তিগত শত্রুতাতেই হামলা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় জখমদের কল্যাণীর জেএনএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
রাতেই কল্যাণীর জেএনএম হাসপাতালে জাকির হোসেনের অস্ত্রোপচার করা হয় । যদিও শেষরক্ষা হয়নি। মৃত্যু হয় তাঁর।
এদিকে শিবদাসপুরে গুলি-বোমাবাজির নেপথ্যে মাদকচক্রের রমরমা রয়েছে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। গ্রামবাসীর দাবি, যার নেতৃত্বে হামলা চলে, সেই নাবালক অভিযুক্তের মাদকের কারবার রয়েছে। কয়েকমাস আগে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে গ্রেফতারও হয়। কিছুদিন হোমে কাটিয়ে ফিরে আসার পর ফের হামলা। স্থানীয়দের দাবি, মাদক কারবারের প্রতিবাদ করেছিলেন জাকির হোসেন। সেই কারণেই তাঁকে নিশানা করে অভিযুক্ত। হামলা চালানোর আগে এলাকায় আলো নেভানো হয়েছিল বলে দাবি স্থানীয়দের। যদিও পুলিশের দাবি, জমি সংক্রান্ত বিবাদের জেরেই হামলা। গতকাল সকালে অভিযুক্তের দাদাকে মারধর করা হয়। তার বদলা নিতেই রাতে হামলা। দাবি পুলিশের।
আরও পড়ুন ; ভর সন্ধ্যায় নৈহাটির কাছে গুলি-বোমাবাজি, আহত দুই তৃণমূলকর্মী-সহ ৩
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)