![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Bangladesh MP Death: বাগজোলা খালে উদ্ধার হাড়গোড়, বাংলাদেশের সাংসদ খুনের তদন্তে চাঞ্চল্যকর মোড়
Bagjola Canal:বাংলাদেশের সাংসদ খুনের প্রায় একমাস পর উদ্ধার হল হাড়গোড়। অন্যতম মূল অভিযুক্ত সিয়ামকে নিয়ে তল্লাশির পরই সেগুলি মেলে, খবর সিআইডি সূত্রে
![Bangladesh MP Death: বাগজোলা খালে উদ্ধার হাড়গোড়, বাংলাদেশের সাংসদ খুনের তদন্তে চাঞ্চল্যকর মোড় Bangladesh MP Death Bones Of Bangladesh MP Reportedly Found From Bagjola Canal Bangladesh MP Death: বাগজোলা খালে উদ্ধার হাড়গোড়, বাংলাদেশের সাংসদ খুনের তদন্তে চাঞ্চল্যকর মোড়](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/06/09/ccfd889aaf0945928e03cbb1e8e5c5d31717910245252482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
ময়ুখ ঠাকুর চক্রবর্তী ও রণজিৎ সাউ, ভাঙড়: বাংলাদেশের সাংসদ (Bangladesh MP Death) খুনের প্রায় একমাস পর উদ্ধার হল হাড়গোড় (Bony Remains found In Bagjola Canal)। অন্যতম মূল অভিযুক্ত সিয়ামকে নিয়ে তল্লাশির পরই সেগুলি মেলে, খবর সিআইডি সূত্রে। ভাঙড়ের কাছে বাগজোলা খাল থেকে হাড়গোড় উদ্ধার সিআইডি-র।
বিশদ...
এখনও পর্যন্ত তদন্তে যা জানা গিয়েছে, তাতে ঝিনাইদহের সাংসদকে নিউটাউনের ফ্ল্যাটে খুনের পর হাড়-মাংস আলাদা করা হয়। তারপর প্যাকেটবন্দি করে সেগুলি নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ভাঙড়ের উত্তর কাশীপুর থানা এলাকায়। পরে, প্যাকেট থেকে বের করে হাড়-মাংস ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল বাগজোলা খালে, দাবি সিআইডি সূত্রে। শুক্রবার রাতে বনগাঁ থেকে গ্রেফতার করা হয় সাংসদ খুনে অন্যতম অভিযুক্ত সিয়ামকে। উদ্ধার হওয়া হাড়গোড় কি বাংলাদেশের সাংসদেরই? জানতে হবে ফরেন্সিক ও ডিএনএ টেস্ট।
আর যা...
দিনদুয়েক আগেই, বাংলাদেশের সাংসদ খুনে গ্রেফতার হয়েছিল সিয়াম হোসেন। খুনের ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত সন্দেহে তাকে বনগাঁ সীমান্ত এলাকা থেকে গ্রেফতার করে সিআইডি। তদন্তকারীদের ধারণা, গোটা ঘটনার পরিকল্পনা করেছিল সিয়াম-ই। আর ঘটনার পর ধর্মতলা থেকে বাস ধরে বিহার হয়ে নেপাল পালায় অভিযুক্ত, খবর সিআইডি সূত্রে। বস্তুত, এই খুনের তদন্ত যত এগোচ্ছে, তত হাড় হিম করা একের পর এক তথ্য প্রকাশ্য়ে এসেছে। সপ্তাহদুয়েক আগে, জানা যায় বাংলাদেশের সাংসদ আনোয়ার উল আজিমকে শুধু খুনই করা হয়নি! খুনের পর কসাই দিয়ে গোটা দেহ থেকে চামড়া ছাড়িয়ে নিয়ে টুকরো টুকরো করে কেটে, ট্রলিব্য়াগে করে দেহ নিয়ে গিয়ে ফেলা হয়েছিল বাগজোলা খালে। সেই দেহাংশের খোঁজে ডুবুরি নামানো হয়। তদন্তকারীরা জানতে পারেন, যে কসাই একাজ করেছিল, তাকে মুম্বই থেকে আনা হয়। এই প্রসঙ্গে, বনগাঁ থেকে আগেই ধৃত জুবের ওরফে জিহাদ নামে এক ব্যক্তিকে জেরা করে পাওয়া তথ্য় তদন্তকারীদের কাজে এসেছে বলে খবর।
সিআইডি সূত্রে দাবি, ধৃতকে জেরা করেই উঠে আসে, গত ১৩ মে বাংলাদেশের সাংসদ আনোয়ার উল আজিমের নিউটাউনের ফ্ল্যাটে সে গিয়েছিল। সিআইডি-র আরও দাবি, প্রথমে ক্লোরোফর্ম দিয়ে সাংসদকে অজ্ঞান করা হয়, তার পর বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয় বলে জানা যায় তার থেকেই। এরপর মৃতদেহ লোপাটের উদ্দেশ্যে টুকরো টুকরো করে কাটা হয় হাড় ও মাংস। সেগুলি ভরা হয় বিভিন্ন প্যাকেটে। সেই প্যাকেটগুলি আবার ভরা হয় একটি ব্রিফকেস ও একটি ট্রলিব্যাগে। সেই ঘটনার মাসখানেক পর হাড়গোড় মিলল বাগজোলা খালে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)