Bhangar Incident: দুবরাজপুরের পর এবার ভাঙড়, তৃণমূলকর্মীর বাড়িতে বিস্ফোরণ
South 24 Parganas: বাংলায় বিস্ফোরণের ধারা চলছেই। এগরা, বজবজ, দুররাজপুর, ইংরেজবাজারের পর এবার ভাঙড়। এই নিয়ে গত ৮ দিনেই রাজ্যের ৫ জায়গায় ঘটল বিস্ফোরণ।
ভাঙড়: আচমকা প্রচন্ড বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে ভাঙড়ের চালতাবেড়িয়া। এলাকার তৃণমূলকর্মী (TMC Worker) বলে পরিচিত সরিফুল মোল্লার বাড়িতে বিস্ফোরণ হয়। NIA তদন্তের দাবি জানিয়েছে আইএসএফ। পাল্টা, জবাব দিয়েছে তৃণমূল।
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল বাংলা: বাংলায় বিস্ফোরণের ধারা চলছেই। এগরা, বজবজ, দুররাজপুর, ইংরেজবাজারের পর এবার ভাঙড়। এই নিয়ে গত ৮ দিনেই রাজ্যের ৫ জায়গায় ঘটল বিস্ফোরণ। মঙ্গলবার সন্ধেয় তখন ঝড় উঠেছে। আচমকা প্রচন্ড বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে চালতাবেড়িয়া এলাকার তৃণমূলকর্মী বলে পরিচিত সরিফুল মোল্লার বাড়ি। বিস্ফোরণের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে, বাড়ির সামনের অংশের দেওয়াল ভেঙে পড়ে। উড়ে যায়, অ্য়াসবেস্টাসের চালের একাংশ। বিস্ফোরণে আহত হন তৃণমূলকর্মী বলে পরিচিত সরিফুল মোল্লার স্ত্রী রোশেনারা বিবি। এই ঘটনায় NIA তদন্তের দাবি জানিয়েছেন ISF বিধায়ক নৌশাদ সিদ্দিকি।
https://www.abplive.com/exam-results/wb-board-12th-result-5e6615bf76c62.html
https://news.abplive.com/exam-results/wb-board-higher-secondary-result-5e68a35cb902c.html
বিস্ফোরণের ঘটনার পরই তৃণমূল অভিযোগ তোলে, সরিফুলের বাড়িতে হামলা চালিয়েছে ISF। পাল্টা ISF-এর দাবি, বাড়িতে মজুত বোমা থেকে বিস্ফোরণ ঘটেছে। বিস্ফোরণের খবর পেয়ে সেখানে আসেন তৃণমূল বিধায়ক সওকত মোল্লা থেকে আরাবুল ইসলাম, কাইজার আহমেদ, হাকিমুল ইসলামের মতো তৃণমূল নেতারা। গত ৮ দিনে ৫টা বিস্ফোরণে ১৬ জনের প্রাণ গেছে। আর কত প্রাণ গেলে হুঁশ ফিরবে প্রশাসনের? সেই প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
গতকাল মালদার ইংরেজবাজারে বাজির দোকানে আগুন লাগে। একের পর এক বিস্ফোরণও হয়। বীভৎস আগুন, পরপর বিস্ফোরণে ঝলসে গিয়ে মৃত্যু হয়েছে দু'জনের। আগুন নেভাতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয় দমকলকে। অসুস্থ হয়ে পড়েন এক দমকলকর্মী। এ নিয়ে গত ৭ দিনে রাজ্যে বাজির শিকার হলেন ১৬ জন। মালদার ইংরেজবাজার পুরসভার কাছেই রয়েছে নেতাজি কমার্শিয়াল মার্কেট। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, মার্কেটের একতলায় একটি দোকানে কার্বাইডের ড্রাম আনলোড করা হচ্ছিল। সেইসময় এক শ্রমিকের মাথা থেকে কার্বাইড ভর্তি ড্রাম পড়ে যায়। আর তখনই বিস্ফোরণ ঘটে। সেই আগুন ছড়িয়ে যায় পাশের বাজির দোকানে। যা কিছুক্ষণের মধ্যে ভয়াবহ রূপ নেয়। ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের একাধিক ইঞ্জিন।ঘিঞ্জি এলাকা, জলের অপ্রতুলতায় প্রথমে আগুন নেভাতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে হয় দমকলকর্মীদের। এদিন প্রায় সাড়ে ১০ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। ক্ষতিগ্রস্ত হয় ১৫-১৬টি দোকান।
আরও পড়ুন: Vitamin D Deficiency: মানবদেহে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি হলে কোন কোন প্রাকৃতিক উপায়ে সমস্যার সমাধান হবে?