TET: TET উত্তীর্ণ যোগ্য প্রার্থীদের জন্য বড় বার্তা শিক্ষামন্ত্রীর, খুলছে অনলাইন পোর্টাল, এবার কোন পদে আবেদন ?
Bratya Basu On TET : TET উত্তীর্ণ যোগ্য প্রার্থীদের জন্য বড় বার্তা শিক্ষামন্ত্রীর

কলকাতা: সুখবর ! TET উত্তীর্ণ যোগ্য প্রার্থীদের জন্য বড় বার্তা শিক্ষামন্ত্রীর। ব্রাত্য বসু এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে জানিয়েছেন, 'আগামীকাল থেকে পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ, তাঁদের অনলাইন পোর্টাল উন্মুক্ত করতে চলেছে। যেখানে TET উত্তীর্ণ যোগ্য প্রার্থীরা, সরকার অনুমোদিত ও সরকার পৃষ্ঠপোষকতা-প্রাপ্ত প্রাথমিক ও জুনিয়র বেসিক বিদ্যালয়গুলিতে, সহকারী শিক্ষক পদে আবেদন জানাতে সক্ষম হবেন। রাজ্যের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রজ্ঞা, পথনির্দেশ ও সদর্থক অবিভাবকত্বে, এই নিয়োগ প্রক্রিয়া প্রাথমিক শিক্ষার ভিতকে, আরও সুদৃঢ় করতে চলেছে-একথা বলাইবাহুল্য।'
আগামীকাল থেকে পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ তাদের অনলাইন পোর্টাল উন্মুক্ত করতে চলেছে, যেখানে TET উত্তীর্ণ যোগ্য প্রার্থীরা সরকার অনুমোদিত ও সরকার পৃষ্ঠপোষকতা-প্রাপ্ত প্রাথমিক ও জুনিয়র বেসিক বিদ্যালয়গুলিতে সহকারী শিক্ষক পদে আবেদন জানাতে সক্ষম হবেন।
— Bratya Basu (@basu_bratya) November 18, 2025
রাজ্যের মাননীয়া…
আরও পড়ুন, ২০০২ সালে ভোট দিয়েও তালিকা থেকে 'উধাও ২১৪ ভোটার' ! রাজ্যে SIR আবহে বিস্ফোরক অভিযোগ উত্তর দিনাজপুরে
এবার রাজ্যের সমস্ত প্রাথমিক শিক্ষককে টেট পাস করতেই হবে, সম্প্রতি নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্টের। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদগুলিকে চিঠি দিয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।আগামী ২ বছরের মধ্যেই টেট পাস করতে হবে সমস্ত প্রাথমিক শিক্ষককে, নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট।'যাঁদের ৫ বছরের কম চাকরি রয়েছে, তাঁদের টেট উত্তীর্ণ না হলেই চলবে। পদোন্নতি চাইলে টেট পাস করতে হবে। ৫ বছরের বেশি যাঁদের চাকরি রয়েছে, তাঁদের টেট পাস বাধ্যতামূলক। পরীক্ষায় যদি পাস না করেন, বা পরীক্ষায় বসতে না চান, তাহলে তাঁদের ছাড়তে হবে চাকরি। কিন্তু অবসরকালীন সমস্ত সুযোগ সুবিধা পাবেন'।১ সেপ্টেম্বর মহারাষ্ট্রের একটি মামলার প্রেক্ষিতে এই নির্দেশ দেন বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত এবং বিচারপতি মনমোহন। মহারাষ্ট্রের মামলার প্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ গোটা দেশে প্রযোজ্য, ব্যাখ্যা আইনজীবীদের।
সুপ্রিম কোর্ট পয়লা সেপ্টেম্বর অর্ডার দিয়েছে যে, গোটা দেশেরই সমস্ত শিক্ষককে প্রাথমিক টেট পাশ করতে হবে। এবং আগামী ২ বছরের মধ্যে সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। ২০০৯ থেকে যে শিক্ষার অধিকার আইন লাগু হয়েছে, ২০১২ থেকে রাজ্যে টেট চালু হয়েছে প্রাইমারিতে, কিন্তু তার আগে বহু টিচার , তারা টেট না দিয়েও, কিন্তু চাকরি করছেন। আমাদের রাজ্যের যেটা হিসেব পাওয়া যাচ্ছে, প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের তরফ থেকে, প্রায় দেড় লাখ টিচারের মধ্যে প্রায় ৫০ হাজার টিচার , তাঁরা টেট না দিয়েই অতীতে তাঁরা চাকরি পেয়েছেন, বা যারা চাকরি করছেন। সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট করে যে, মহারাষ্ট্র সরকারের একটা মামলার পরিপ্রেক্ষিতে, যাদের চাকরির ৫ বছরের কম বাকি রয়েছে, তাঁদের টেট পাশ করার দরকার নেই। যদি পদোন্নতি তাঁরা চান, তাহলে তাঁদের এই টেট পাশ করতেই হবে। বাকি যারা টিচার রয়েছেন তাঁদের প্রত্যেককে টেট পাশ করতেই হবে।
Education Loan Information:
Calculate Education Loan EMI






















