West Burdwan News: যুগলের ছবি তুলতে গিয়ে প্রাণ হারালেন প্রৌঢ়
West Burdwan Controversy: যুগলের ছবি তুলতে গিয়ে প্রাণ হারালেন প্রৌঢ়। ঘটনাটি ঘটেছে আসানসোলের ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের আরাডাঙা এলাকায়।
কৌশিক গাঁতাইত, পশ্চিম বর্ধমান: যুগলের (Couple) ছবি তুলতে গিয়ে প্রাণ হারালেন প্রৌঢ়। ঘটনাটি ঘটেছে আসানসোলের (Asansol) ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের আরাডাঙা এলাকায়। কিন্তু কী করে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটল, কেনবা প্রাণ হারাতে হল ওই প্রৌঢ়কে।
যুগলের ছবি তুলতেতেই বেধড়ক মার প্রৌঢ়কে
জানা গিয়েছে, আসানসোল দক্ষিণ থানার (Asansol South Police Station) এই এলাকায় স্থানীয় এক যুবতী তার এক ছেলে বন্ধুর সঙ্গে বসেছিল। অভিযোগ এইসময় ঐ এলাকারই বছর পঁয়ষট্টির অমর সিং তাঁদের ছবি (Photo) তুলেছিল। এরপরই ঐ যুবতী ও তার বন্ধু বেধড়ক মারধর করে প্রৌঢ়কে। মার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন ঐ ব্যাক্তি । আসানসোল জেলা হাসপাতালে (Asansol District Hospital) নিয়ে আসা হলে চিকিৎসকেরা তাকে 'মৃত' বলে ঘোষণা করে।বিনা অনুমতিতে ছবি তোলার ঘটনা এর আগেও প্রকাশ্যে এসেছে। এমন ঘটনার উদাহরণ রয়েছে টলি-বলিতেও। সম্প্রতি নিজের অজান্তেই ক্যামেরা বন্দি হয়ে যান তিনি। পাশের ছাদে দাঁড়িয়ে আলিয়ার অজান্তেই কেউ ছবি তুলে নেন। যা নিয়ে রীতিমত বিরক্তও হন তিনি।
প্রসঙ্গত, এর আগে একুশ সালে নিউটাউনে না বলে নিষিদ্ধ ছবি তৈরির ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছিল। পর্ণ চক্রের ঘটনায় এক মহিলা-সহ দু’জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। চলতি মাসে থানায় অভিযোগ জানান নিউটাউনের বাসিন্দা দুই তরুণী। অভিযোগ, মডেলিংয়ের জন্য ফোটোশ্যুটের প্রস্তাব দিয়ে নিউটাউনের তিন তারা হোটেলে নিয়ে গিয়ে তাঁদের আপত্তিকর ছবি তোলা হয়। এরপর সেই ছবি পর্ন সাইটে ভাইরাল করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। তদন্ত নেমে দমদম থেকে এক মহিলা-সহ ২ জনকে গ্রেফতার করে নিউটাউন থানার পুলিশ।
আরও পড়ুন, ইমন চক্রবর্তীকে 'কটূক্তি', সোশ্যালে মুখ খুললেন সঙ্গীতশিল্পী
নিউটাউন পর্নকাণ্ডে নতুন তথ্য পুলিশের হাতে। পুলিশের দাবি, জেরায় ধৃত ফটোগ্রাফার শুভঙ্কর দে তদন্তকারীদের জানিয়েছে, মূল দুই অভিযুক্ত নন্দিতা ও মৈনাক তাকে শ্যুটের আগে নির্দিষ্ট মেমোরি চিপ দিত। পর্ন ফিল্মের শ্যুট হয়ে গেলে আবার তারা শুভঙ্করের কাছ থেকে সেই মেমোরি চিপ নিয়ে নিত। নিউটাউন পর্নকাণ্ডে গ্রেফতার করা হয় ভিডিওগ্রাফার শুভঙ্করকে। পর্ন ভিডিও শ্যুট এবং এডিটের অভিযোগে হুগলির চুঁচুড়া থেকে এক যুবককে গ্রেফতার করে পুলিশ। শনিবার রাতে চুঁচুড়া পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে চুঁচুড়ার রবীন্দ্রনগর থেকে শুভঙ্করকে গ্রেফতার করেন তদন্তকারীরা।